
দুপুর রঙের বৃষ্টি (পর্ব—২০)
রাজকুমার শেখ কোঠি বাড়ির থমথমে ভাবটা আস্তে আস্তে কেটে যাচ্ছে। নাচঘরে তানপুরার মিহি সুর ছাদ অবধি ভেসে আসছে। ছাদ থেকে অনেক দূর দেখা যায়।
রাজকুমার শেখ কোঠি বাড়ির থমথমে ভাবটা আস্তে আস্তে কেটে যাচ্ছে। নাচঘরে তানপুরার মিহি সুর ছাদ অবধি ভেসে আসছে। ছাদ থেকে অনেক দূর দেখা যায়।
রাজ কুমার শেখ আজ কলেজে থাকতে ভালো লাগছে না। নাজের পড়া মাথায় উঠেছে। কদিন যা গেছে ওর ওপর দিয়ে। এখনো ও মনে শান্তি পাচ্ছে না।
রাজকুমার শেখ ঘটনাটা ঘটে ছিল গত কয়েক দিন আগে। নাদিরা খুব সেজে ছিল। তার টানা টানা চোখে সুরমা দেওয়া। টিকালো নাকে বিন্দু বিন্দু ঘাম।
রাজকুমার শেখ খুব হতাশ হয়ে ফিরে আসে নাজ। সঙ্গে মিনা আসে। ওকে একা ছেড়ে দেয় না মিনা। রমি চলে যায় ওদের ফরাসডাঙাতে। নাজরা ওখানেই অটো
রাজকুমার শেখ আজ ও সকাল সকাল কলেজ বের হল। সকালে আজ তেমন কিছু খেতে পারলো না। গত কাল বৃষ্টিতে সব কেমন যেন ভিজে ভিজে। রাস্তাতে
রাজকুমার শেখ নাদিরা আজ অনেক ভোরে উঠেছে। আম বাগানে একটা কোকিল ডাকছে। ও যেন কি একটা হারিয়ে ফেলেছে? থামবার ফুরসত নেই যেন। নাদিরা ওর ডাক
রাজ কুমার শেখ বৃষ্টি পড়লেই নাজের মন খারাপ হয়ে যায়। সে কোথাও বের হতে পারে না। ভাবনার জাল বুনে চলে সারাক্ষণ। সব হাবিজাবি কথা। পুরোনো
রাজ কুমার শেখ : নাজের ঘুম ভাঙে অনেক বেলায়। আজ রমি আসবে বলেছে। মিনাও আসতে পারে। গত রাতে যা ঘটেছে তা এখন ও মনে করতে
রাজকুমার শেখ : কদিন ধরেই ওর নোরিন ফুপুকে কেমন অন্য মনস্ক লাগছে। আজ খুব সকালে কোথায় যেন গেছিলো। নাজ অত সকালে না উঠলে মনে হয়
রাজকুমার শেখ : গতকাল বৃষ্টিতে ভিজে নাজের ঠান্ডা লেগেছে। আজ ওর কলেজ যেতে ইচ্ছে করছে না। আজ ঘুম থেকে উঠতে দেরি হল। আম বাগানে রোজ
হোসাইন আনোয়ার ২৩ মার্চ ১৯৪০। পাকিস্তানিরা ভুলে গেছে ২৩ মার্চের ইতিহাস। একটি ভুল ইতিহাসের উপর ভিত্তি করেই ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবস পালিত হয় সমগ্র পাকিস্তানে।
রুহু রুহেল সমাজ ও সংস্কৃতির বড় পরিচয় সম্প্রীতির অটুট বন্ধনে সামনের পথে অবিরাম এগিয়ে চলা। সাম্য সুন্দর স্বদেশ গঠনের জন্য প্রয়োজন বিবিধ মত ও পথকে
প্রদীপ খাস্তগীর চমৎকার একটি সফল মহাকাশ সফর শেষ হয়েছে গত ১৮ মার্চ মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টা ৫৭ মিনিটে। গত বছরের ৬ জুন মাত্র ৮ দিনের
রাজেশ কান্তি দাশ দর্শনের ক্ষেত্রে বস্তু ও ভাবের দ্বন্দ্ব অতি প্রাচীন। খ্রিষ্টপূর্ব সময়ের। বস্তুবাদী দার্শনিকেরা মনে করেন বস্তু থেকে জাগতিক সব কিছুর উৎপত্তি। গ্রীক দার্শনিক
সরকার হুমায়ুন দুজন মহাকাশচারী- একজন পুরুষ এবং একজন মহিলা মঙ্গল গ্রহ অভিযানে গেলেন। তারা নিরাপদে মঙ্গল গ্রহে অবতরণ করেন। সেখানে তাদেরকে অতিথি হিসেবে মঙ্গলবাসীরা সাদরে