এখন সময়:সকাল ৭:২১- আজ: মঙ্গলবার-২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ-৮ই পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ-শীতকাল

এখন সময়:সকাল ৭:২১- আজ: মঙ্গলবার
২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ-৮ই পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ-শীতকাল

জন্মদিন : কবি বিদ্যুৎ কুমার দাশ

জন্ম : ৮ আগস্ট ১৯৬৯, রতনপুর, পটিয়া, চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী অভিজাত পরিবারে। পিতা: স্বর্গীয় দীপক দাশ। মাতা: শ্রীমতি লক্ষ্মী দাশ। স্ত্রী: রীতা চক্রবতীর্। পুত্র: ঋভু দাশ। কন্যা: অর্নি দাশ।

 

শিক্ষাজীবন : রতনপুর ও চট্টগ্রাম, বিজ্ঞান ও বাণিজ্য শাখা। পেশা : লেখালেখি সাংবাদিকতা। শখ: বই, ভ্রমণ ও গান।

গ্রন্থ সংখ্যা : ২২টি।

পুরস্কার : পালক অ্যাওয়ার্ড—২০০৪ (কবিতা), রবীন্দ্র অ্যাওয়ার্ড—২০১০ (লেখক), জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম সম্মাননা—২০১১, (ছোটকাগজ ‘পান্থ’ সম্পাদক), বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী জামাল নজরুল ইসলাম—এর প্রতিষ্ঠান রাহাত—সিরাজ ফাউন্ডেশন বৃত্তি—২০০৩, (সৃজনশীল কাজের সম্মানী বৃত্তি), বিজয় স্মারক—১৪২১ (কলকাতা)।

কবি শামসুর রাহমান স্মারক পুরস্কার—২০১৮, (বিশিষ্ট কবি ও সাংবাদিক হিসেবে) পুরস্কার প্রদান কমিটির সভাপতি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবতীর্। সম্পাদক ছিলেন  সমরেশ মজুমদার। স্বীকৃতি : মানবতার কবি, ঈর্ষণীয় কবিকণ্ঠ।

সাংস্কৃতিক চর্চা: রেডিও—টেলিভিশন, মঞ্চে নিয়মিত—অনিয়মিত স্বরচিত কবিতা পাঠ, আবৃত্তি, উপস্থাপনা কিশোরবেলা থেকে। সাংস্কৃতিককমীর্ হিসেবে সফল।

বাংলা একাডেমি সদস্য, শিল্পকলা একাডেমি চট্টগ্রামের সদস্য, বঙ্গবন্ধু শিশু—কিশোর মেলা, চট্টগ্রাম জেলা ও কেন্দ্রীয় কমিটির সহ—সভাপতি, বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা সমিতি (এফপিএবি) চট্টগ্রামের সদস্য।

 

রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড : কলেজ জীবনের শুরু থেকে প্রগতিশীল সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সাথে সক্রিয়ভাবে যুক্ত।

সংগঠন : সাহিত্য, সংষ্কৃতি, রাজনীতি, সামাজিক বিভিন্ন সংগঠনের মূল দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া তিনি ‘হিন্দু ধর্মের বর্ণ—বৈষম্য’ ভাঙার যুদ্ধেও এক সৃজনশীল তরুণ প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন।

 

 

৮ আগস্ট জন্মদিন উপলক্ষে কবিকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে আন্দরকিল্লার চলতি সংখ্যায় একগুচ্ছ কবিতা ছাপানো হয়েছে।

আন্দরকিল্লা প্রকাশনার ২৮ বছর আগামীর পথ ধরে অনাদিকাল

রূপক বরন বড়ুয়া আমি মাসিক ‘আন্দরকিল্লা’ কাগজের নিয়মিত পাঠক। প্রতিবারের মতো হাতে নিলাম এবারের দৃষ্টিনন্দন প্রচ্ছদে ঢাকা জুলাই ২০২৫ সংখ্যা, হাতে নিয়ে নেড়ে চেড়ে দেখতেই

জলে জঙ্গলে (পর্ব-২)

মাসুদ আনোয়ার   ৬ ডিসেম্বর রাজশাহী বোর্ডের রেজাল্ট আউট হলো। আমি কুমিল্লা বোর্ডের পরীক্ষার্থী। ভেতরে ভেতরে অস্থির হয়ে উঠলাম। যে কোনোদিন কুমিল্লা বোর্ডও ফল প্রকাশ

স্বপ্নে গড়া অবয়ব

সৈয়দ মনজুর কবির   মনটা যখনই কেমন অজনা বিষণ্নতায় ছেয়ে যায় তখনই কেয়া জানালার ধারে এই চেয়ারটাতে এসে বসে। আজ অবশ্য অন্য একটা কারণ আছে

অন্তহীন সুড়ঙ্গ

সুজন বড়ুয়া   কবর থেকে বেরিয়ে মহিম অশরীরী রূপ নিল। সঙ্গে সঙ্গে গত কয়দিনের সব ঘটনা একে একে মনে পড়ে গেল তার। ফার্স্ট সেমিস্টারের পর

রাত যখন খান খান হয়ে যায়…

মনি হায়দার   চোখ মেলে তাকায় সোাহেল হাসান। প্রথম দৃষ্টিতে সবকিছু অচেনা লাগে। কোথায় এলাম আমি? উঠে বসতেই মনে পড়ে গতরাতে অনেক ঝক্কি আর ঝামেলার