এখন সময়:রাত ১০:০৩- আজ: শুক্রবার-৭ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ-২২শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ-হেমন্তকাল

এখন সময়:রাত ১০:০৩- আজ: শুক্রবার
৭ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ-২২শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ-হেমন্তকাল

রজতজয়ন্তীর শুভেচ্ছা

স্বপ্নের মতো ঘোরের মধ্যেই কেটে গেল দুই যুগ। অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষা এবং ক্ষরণ ছিলো সেই ক্রান্তিকালে। অনেকটা অপ্রস্তুতভাবে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম “আন্দরকিল্লা’’ প্রকাশনায়। অনেকে মুচকি হেসেছিলেন। আমি এসব তোয়াক্কা না করে ছুটে চলেছি আমার মতো। সময়ের ঘূর্ণনে আন্দরকিল্লা নিশ্চয় একটা যৌক্তিক সময়ে এসে দায়িত্বশীল ভূমিকায় আছে। এখন এই বৈরী সময়ে ¯্রােতের বিপরীতে গিয়ে সাহিত্যপত্রিকা প্রকাশ এক ধরনের দুঃসাহস ছাড়া আর কিছুই না। আমি আগামী দিনগুলোতে এই ব্রতেই থাকতে চাই। সেটা যত কঠিনই হোক না কেন?Ñকঠিনেরে ভালোবাসিলাম।

বিগত দুই যুগ ধরে অনেকটা নিঃসঙ্গ শেরপার মতো আন্দরকিল্লা ফেরিওয়ালা ছিলাম। আমার এই কণ্টাকাকীর্ণ পথ চলতে যারা আলোর পথ দেখিয়েছেন, নানাভাবে সহযোগিতা করেছেন তাদের প্রতি টুপিখোলা কৃতজ্ঞতা। আগামীতে আন্দরকিল্লা আরো নানা বর্ণিল উপাচারে প্রকাশিত হবে, সৃজনশীল একটি প্ল্যাটফর্ম হবে। আমার ধ্যান-জ্ঞানে এখন শিল্প-সাহিত্য-সংষ্কৃতি ও সমাজভাবনামূলক কাগজ ‘আন্দরকিল্লা’ ছাড়া আর কিছুই নেই।

 

‘আন্দরকিল্লা’ কোন গোষ্ঠী বা দলের মুখপত্র নয় কিংবা বিশেষ কোনো গোষ্ঠী ও বিশেষ কোনো বলয়ভুক্তও নয়। এখানে প্রকৃত সৃজনশীলজনের প্রবেশ অবাধ। কারো চেহারা দেখে কিংবা অর্থবিত্ত প্রতিপত্তি দেখে এখানে কোনো লেখা ছাপানো হয় না। প্রকৃত সৃজনশীলতা বিবেচনা করেই প্রকাশযোগ্য হয়। মুক্তবুদ্ধি ও মুক্তচর্চার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী ‘আন্দরকিল্লা’ এখন প্রাজ্ঞ পাঠকদের মণিকোঠায় অবস্থান করছে।

আশাকরি আগামীতেও তা সমানভাবে অব্যাহত থাকবে। আন্দরকিল্লা’র আগামী দিনের পথচলার সহযাত্রী হোন। ‘আন্দরকিল্লা’র সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে রজতজয়ন্তীর শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

 

আহমদ রফিক: ভাষাসৈনিক থেকে সাহিত্য-গবেষণার আলোকবর্তিকা

শাহেদ কায়েস   আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

ফেরা

সৈয়দা মাসুদা বনি   নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

ফিরে যাওয়া

বিচিত্রা সেন   রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

চিরহরিৎ বৃক্ষের গল্প

সুজন বড়ুয়া   ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।