এখন সময়:রাত ১২:৩৮- আজ: শনিবার-৮ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ-২৩শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ-হেমন্তকাল

এখন সময়:রাত ১২:৩৮- আজ: শনিবার
৮ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ-২৩শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ-হেমন্তকাল

সনতোষ বড়ুয়ার হালের ছড়া, কালের ছড়া

অর্জন গর্জন বর্জন

 

গায়ের শালে লাগিয়ে আগুন

ঝরিয়ে দিলেন ঘাম,

স্বর্ণাক্ষরে থাকবে লেখা

ইতিহাসে নাম!

 

পরাজিত পাকিস্তানও

যা’ করেনি আজও,

রিজভী ভাইয়ে দিলেন করে

সেই বিপ্লবী কাজও।

 

রাজনীতিতে যার থাকে না

একটুও অর্জন,

সেই নেতারই কণ্ঠে শুনি

বাঘেরই গর্জন!

 

থাকলে মাথায় রাজাকার আর

পাকিস্তানি জোস,

সবকিছুতেই আমরা খুঁজি

ভারতীয় দোষ।

 

 

আবার লড়াই-এক

 

নিজকে ভাবিস বুদ্ধিমান আর

আমায় ভাবিস অজ্ঞ,

কোন সাহসে করতে আছিস

বৃক্ষ নিধন যজ্ঞ?

 

কা- দেখে ভাবছি আমি

‘গাইল’ দেব আজ কি দিয়ে,

গাছ কাটলে খবর আছে

ভাব বুঝে নাও সিডিএ।

 

প্রাচীন গাছে শোভা বর্ধন

তোর উন্নয়ন রাখ,

লুট করে মাছ লুকিয়ে রাখার

কোথায় তেমন শাক?

 

উন্নয়নের নাম বেচে খাও

দেশ জনগন জানে,

ধান্ধাবাজি বাদ দিয়ে দে

বাঁচবি সসন্মানে।

 

 

 

 

 

কিশোর গ্যাং

 

মা চেয়েছে সন্তান তার

থাকুক শুধু দুধভাতে,

অবস্থা আজ ত্রাহি ত্রাহি

কিশোর গ্যাং এর উৎপাতে।

 

মু-ু কাটে হাত-পা কাটে

বীর দর্পে ঘুরছে,

লাগছে আগুন শহর জুড়ে

দেবালয়ও পুড়ছে।

 

ষ-া নেতা পা-া নেতা

অপরাধীর গডফাদার,

বলছে সবাই করতে দমন

করতে হবে ‘কট’ ফাদার।

 

বুঝতে হবে কে পুষছে

কালনাগিনী, ফেলছে শ্বাস,

সরকারি দল দিচ্ছে ছাতা

ছাতার নিচে করছে বাস?

 

সেই না হলে দমন করা

হাতের তুড়িই যথেষ্ট,

আইন ও পুলিশ শেষ ভরসা

দেখতে রাজি কে শ্রেষ্ঠ!

আহমদ রফিক: ভাষাসৈনিক থেকে সাহিত্য-গবেষণার আলোকবর্তিকা

শাহেদ কায়েস   আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

ফেরা

সৈয়দা মাসুদা বনি   নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

ফিরে যাওয়া

বিচিত্রা সেন   রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

চিরহরিৎ বৃক্ষের গল্প

সুজন বড়ুয়া   ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।