
একাত্তর, মুক্তিযুদ্ধ এবং তাজউদ্দীন এক ও অভিন্ন
অজয় দাশগুপ্ত বাংলাদেশে এমন ও একজন নেতা ছিলেন যিনি দেন দরবার ছাড়াই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ছিলেন সমাধিক পরিচিত। ১৯৭১ সালের ২০ ডিসেম্বর তাদের প্রচ্ছদ কাহিনিতে তাজউদ্দীন

অজয় দাশগুপ্ত বাংলাদেশে এমন ও একজন নেতা ছিলেন যিনি দেন দরবার ছাড়াই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ছিলেন সমাধিক পরিচিত। ১৯৭১ সালের ২০ ডিসেম্বর তাদের প্রচ্ছদ কাহিনিতে তাজউদ্দীন



আ.ফ.ম. মোদাচ্ছের আলী : ১২ জুলাই সন্ধ্যা। বাইরে ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি। ইসলাম নিবাসের গাছের পাতায় কাঁপন। এমনি এক মুগ্ধ করা পরিবেশে উপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সংগীতের খ্যাতিমান

বাবুল সিদ্দিক : সিরিয়ার মরুভূমি অঞ্চলে অ্যামেরাইট নামের এক জাতী বাস করত। এরা খ্রিস্টপূব ১৮৯৪ অব্দে মেসোপটেমিয়ায় এসে সুমের ও আক্কাদ অঞ্চলের মাঝামাঝি ব্যাবিলন নামক

নাজমুল টিটো: ইদানিং ভূমিকম্প আতংকে গোটা বিশ্বের নির্ঘুম রাত কাটে। এই দুশ্চিন্তার দৌড়ে আমাদের দেশও পিছিয়ে নেই। তবে সবচেয়ে বেশি আতংকে থাকে ঢাকাবাসী। সর্বশেষ গত

অনিক শুভ : প্যারানয়েড পারসোনালিটি ডিসঅর্ডারের আক্রান্ত ব্যক্তিরা সাধারণত অহেতুক সন্দেহপ্রবণ হয়। সহজে কাউকে বিশ্বাস করেনা। প্রায় সবার প্রতি তারা পরশ্রীকাতর, অনুভূতিপ্রবণ ও প্রায়ই বিরক্ত-অসন্তুষ্ট

মুহাম্মদ নিযামুদ্দীন: যেদিকে যাবে, দেখতে পাবে, বড়ত্বের বড়াই ; বড়াইয়ের কারণে মাথা হয়ে যায় উত্তপ্ত কড়াই – লেগে থাকে লড়াই। এই লড়াইয়ে হয়না কোনো লাভ

একরামুল হক মানিক: রাজুর মার শরীরটা খুব ভাল যাচ্ছেনা। বিছানায় কাতরাচ্ছে বেশ কয়েকদিন ধরে। কদমতলা বাজার থেকে করিম চাচার কাছ থেকে হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাইয়েছে। কিন্তু

মুস্তফা কামাল আখতার : গনগনে কয়লার মটকা থেকে তান্দুরি রুটি নামাতে ব্যস্ত পিস্তল খান। বামহাতে লম্বা খুন্তি, ডানহাতে ভারি লোহার চোখালো শিকে গেঁথে মটকার গভীর

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।