
বোনের ভালোবাসা
হানিফ ওয়াহিদ : রফিক সাহেব ছাতা নিয়ে বাইরে বেরিয়ে এসে স্ত্রীকে ডেকে বললেন, মিতুর মা, আমি একটু রাহেলার বাড়ি থেকে ঘুরে আসি। মিতু কই? রফিক

হানিফ ওয়াহিদ : রফিক সাহেব ছাতা নিয়ে বাইরে বেরিয়ে এসে স্ত্রীকে ডেকে বললেন, মিতুর মা, আমি একটু রাহেলার বাড়ি থেকে ঘুরে আসি। মিতু কই? রফিক

রেদওয়ান খান : হয়তো জীবনের প্রতি একটা কাক্সিক্ষত বিতৃষ্ণা অনুভব করার পর, অন্তকরণের অন্ধকারে, করোটিতে, একদা সে নিজেকে আর খুঁজে পায়নি। জগতের বাহিরে যে আলো

আমার কবিতা যেন থাকে দুধেভাতে জোর্তিময় নন্দী কঠিন কবিতা লেখে সুকবি বন্ধুরা। বেশুমার শব্দ নিয়ে জাগলিং করে প্রতœ আর সান্ধ্য ভাষা, গিটার তম্বুরা গলাগলি

৪৫৪ দলা মোচড়ানো কাগজের পাতাÑ খুলে পাই মুখোশের জালে মানুষের মুখ, প্রেমের কাহিনি যমুনায়, রাধা কি বুঝেছে কাগজি অন্তর ফোঁড়ে কতটা অসুখ! ৪৫৫ কী

বিভ্রম সত্যি বলছি ফিরে যাবো তোমার কাছে যদি না ডাকতে পারো আগের মতোন বুকের মাঝে আগলে রেখে ঠিক দেখাবো ভালোবাসার নীল জোনাকি কেমন করে পুচ্ছে

অনুবাদ : আলমগীর মোহাম্মদ : ১. বিয়ে অমিল অনেক, এক পুরুষ ও এক নারীঃ বহতা নদী এক বেয়ে পড়ে এক মাঠে। ২. ক্ষমা

রাজকুমার শেখ : গতকাল বৃষ্টিতে ভিজে নাজের ঠান্ডা লেগেছে। আজ ওর কলেজ যেতে ইচ্ছে করছে না। আজ ঘুম থেকে উঠতে দেরি হল। আম বাগানে রোজ

আবু তৈয়ব: তথ্য ও অর্থের আদান প্রদানের গতি সর্বোচ্চ ও সহজলভ্য করে মানুষের জীবনমান আরও উন্নত ও স্বস্তিদায়ক করা সম্ভব। সেই সম্ভাবনাকে বাস্তবায়ন করার জন্য

রহিম উদ্দিন : বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে ছড়া কিংবা পদ্যই যা বলি-না কেন, এটাই সাহিত্যের সবচেয়ে পুরনো শাখা! লেখ্যরূপে সাহিত্যের আবির্ভাব হবার আগে থেকেই কথ্যরূপে

শাকিল আহমদ : এক. মমতাজ ভাই প্রয়াত এবং তাঁর স্মরণে এতো সহসাই লিখতে হবে; এমনটি ভাবতে খুবই কষ্ট হচ্ছে। তবে আমার ব্যক্তি কষ্টের চাইতেও ক্ষতিটা

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।