
যদ্যপি আমার গুরু : আহমদ ছফা
এস ডি সুব্রত : সব্যসাচী লেখক আহমদ ছফা আমাদের সাহিত্যের একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। সাহিত্যের প্রতিটি শাখায় যিনি প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি অধ্যাপক রাজ্জাকের ছাত্র। দীর্ঘদিন

এস ডি সুব্রত : সব্যসাচী লেখক আহমদ ছফা আমাদের সাহিত্যের একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। সাহিত্যের প্রতিটি শাখায় যিনি প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি অধ্যাপক রাজ্জাকের ছাত্র। দীর্ঘদিন

জান্নাতুল যূথী : মোহাম্মদ নজিবর রহমান (১৮৬০-১৯২৩) বাংলা সাহিত্যাকাশে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। কালের পরিক্রমায় যে কয়জন মুসলমান সাহিত্যিক তাদের প্রাচুর্যপূর্ণ অবদান সাহিত্যক্ষেত্রে রেখে গেছেন, তিনি

নূর সালমা জুলি : মরা মাটি ফুঁড়ে ওঠে জীবনের কায়া লাল ত্বকে সবুজাভ ক্ষীণ তরু হলুদ বসন্ত ওরে দেখা দিবি নাকি এই বিমুখ প্রান্তরে .

শহীদুল ইসলাম : মূর্খ পাকিস্তানিরা যুদ্ধোত্তর সময়ে অনেক কিছেই ধ্বংস করেছে, ছারখার করে পুড়িয়ে মেরেছে অনেক কিছুই। সেই ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হায়েনা বাহিনী শহীদ সাবেরের

রূপক বরন বড়ুয়া : দীর্ঘদিন এজাজ ইউসুফী ও আমি একই এলাকায় থাকলেও দু’জনের তেমন পরিচয় ছিলো না, আলাপ ও তেমন হয়নি ‘করোনা’ মহামারীর দু’বছর আগ

অজয় দাশগুপ্ত : এখন দেশে তারুণ্যের ভেতর রাজনীতি কোন প্রভাব ফেলে না। বলা হয় তারা রাজনীতি বিমুখ। বিমুখ কি না বলা মুশকিল তবে রাজনীতি তাদের

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।