
ঋতুপর্ণ’র রেইনকোট প্লাটনিক
ওয়াহিদুর রহমান শিপু ঋতুপর্ণ ঘোষ ছিলেন একান্তই সত্যজিৎ রায়ের ভাবশিষ্য। দুই দশকের কর্মজীবনে তিনি বারোটি জাতীয় পুরস্কারের পাশাপাশি কয়েকটি আন্তর্জাতিক পুরস্কারেও ভূষিত হয়েছেন। এত অল্প

ওয়াহিদুর রহমান শিপু ঋতুপর্ণ ঘোষ ছিলেন একান্তই সত্যজিৎ রায়ের ভাবশিষ্য। দুই দশকের কর্মজীবনে তিনি বারোটি জাতীয় পুরস্কারের পাশাপাশি কয়েকটি আন্তর্জাতিক পুরস্কারেও ভূষিত হয়েছেন। এত অল্প

মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ বাঁশের বেড়ার ফুটো দিয়ে কতো কীইতো দেখা সম্ভব হয়। রাত দশটায় ঝগড়াঝাটি, সকাল দশটায় ঝগড়াঝাটি, বিকেল পাঁচটায় ঝগড়াঝাটি। এখন সতী-সাহাব পরিবারের কমন

দীপক বড়ুয়া বাবার দুই ছেলে আমরা। আমি ছোট, দেশে থাকি, দাদা বিদেশে। একসময় বাবার অনেক ব্যবসা ছিল। প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী ছিলেন। আমাকে, দাদাকে অনেকদূর পড়িয়েছেন।

আজিজুল হক : বিপাশা’র সাথে আমার বিয়ে হয় তার বড়বোন ‘আশা’ কে দেখতে গিয়ে। আমার এমন অদ্ভুত ও অশোভন কা- নিয়ে সে সময় এবং

দেবাশিস ভট্টাচার্য ক’দিন থেকে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। আকাশের ভাবগতি বোঝা মুশকিল। এই রোদ উঠে আবার হঠাৎ করে কালো মেঘ দল বেঁধে এসে চারপাশ ঘিরে

ভাষান্তর : আলমগীর মোহাম্মদ শিষ্য অস্কার ওয়াইল্ড নার্সিসাসের যখন মৃত্যু হলো তখন তার আনন্দের উৎস সেই জলাধার এক কাপ মিঠা পানি থেকে এক

চিঠি সন্তোষ কুমার শীল বৃষ্টি ভেজা আঁধার রাতে লিখছি তোমায় চিঠি আলোর পাখি জোনাকিরা তাকায় মিটিমিটি চিঠি পেয়ে ভালোবাসায় সিক্ত হবে তুমি অঝোর ধারায়

অনুভবে ত্রি-মাত্রিক ছায়াদৃশ্য সাথী দাশ এক. বিস্তৃীর্ণ মাঠ পেরিয়ে দিগন্তরেখা, ওখানে দু’চোখ রেখে দেখাম লাল সূর্যের লাফিয়ে ওঠা। অদ্ভুত শিহরণ এক, চোখে-শরীরে; নতুন করে

এক। অমন অনলেও পারলে না পোড়াতে। দগ্ধ মন কি আর পোড়ে? ছাই হয়ে আছে বেঘোরে, তুমি ব্যস্ত সেসব দু’হাতে ওড়াতে। ‘

হাসনাত আবদুল হাই : ভাষান্তর When you are old – W.B.Yeats When you are old and grey and full of sleep And nodding by

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।