
অতৃপ্ত বাসনা
হানিফ ওয়াহিদ ফারিয়ার বয়স যখন আঠারো, তখনই তার বিয়ের সম্পর্কটা আসে। পাত্রের বয়স তার চেয়ে দ্বিগুণ। প্রথম পক্ষের বউ আছে, প্রায় তার সমবয়সী সন্তানও

হানিফ ওয়াহিদ ফারিয়ার বয়স যখন আঠারো, তখনই তার বিয়ের সম্পর্কটা আসে। পাত্রের বয়স তার চেয়ে দ্বিগুণ। প্রথম পক্ষের বউ আছে, প্রায় তার সমবয়সী সন্তানও

রোকন রেজা নিয়ামত আলি একটু এলোমেলোই হাঁটছিল। হেরিংবন রাস্তা থেকে নেমে মেঠোপথ ধরেছে সে। সন্ধ্যের আগে আগে এক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেছে। পথের দু’ধারে ছোট

লিয়াকত হোসেন আজও জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি চারদিক সাদা তুষারে ছেয়ে আছে। তুষারপাত হয়েছে রাতে। ভোরের রোদে চিক চিক করছে চারপাশ। ফ্যাকাশে আপেল গাছে পাখির

নুসরাত সুলতানা রহমতের সাথে কথা বলা শেষ হতেই আফজাল সাহেবের রাগে-দুঃখে ক্ষোভে সব ভেঙে ফেলতে ইচ্ছে করে। দাঁতে দাঁত চেপে হাত মুঠো করে আফজাল সাহেব

কাজী লাবণ্য নন্দীবাড়ি গ্রামের রাস্তাটা পেরুলেই গোহাট। সেখানে গোবর, খড়, বিচালি, ঘাস পড়ে আছে। গতরাতে এখানে গরুর হাট বসেছিল। সামনে বড় ঈদ। মোছলমানদের বাড়িতে অসংখ্য

শোয়ায়েব মুহামদ এক হেজা বৃত্তান্ত শ্রাবণ মাসের। অমাবস্যা আর নি¤œচাপের সিগনালে সকাল থেকে টানা বৃষ্টি আর তার ভেতর হেজা যায় নয়টা লাউ নিয়ে হাটে।

মোড়লপনাকে ঘৃণা অরুণ শীল পুরস্কার নিয়ে কত তেলবাজি এবং মোড়লপনা যে মানে মানুক আমরা কাউকে মোড়ল মানবো না কারা ভালো লেখে, কার কী কী

১. আসবে কি না আসবে ছিলে সংশয়ে আগন্তুকের ডাকে, অচেনা এক নীড়ে এখন প্রেমের অভিষেক দেখো বিস্ময়ে বলছো-‘আর কখনো যাবে না ফিরে’ ২. আমি

বধ্যভূমি মিনার মনসুর ১. পেছনে মাথার খুলি সারি সারি; রক্ত-কুয়াশায় ডুবে আছে পৃথিবীর পথ; পদতলে কঙ্কালের পাশা খেলা তবু থামবার সাধ্য নেই; ফুরসত নেই দম

রাজকুমার শেখ খুব হতাশ হয়ে ফিরে আসে নাজ। সঙ্গে মিনা আসে। ওকে একা ছেড়ে দেয় না মিনা। রমি চলে যায় ওদের ফরাসডাঙাতে। নাজরা ওখানেই অটো

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।