
৭১ এর সেই মাহেন্দ্রক্ষণ
হোসাইন আনোয়ার ১৯৭১ সাল ১৪ ডিসেম্বর দিয়েই শুরু করছি। ১৪ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে লে. জেনারেল নিয়াজী ফোনে রাওয়ালপি-িতে সামরিক বাহিনীর প্রধান সেনাধ্যক্ষ জেনারেল আবদুল হামিদকে

হোসাইন আনোয়ার ১৯৭১ সাল ১৪ ডিসেম্বর দিয়েই শুরু করছি। ১৪ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে লে. জেনারেল নিয়াজী ফোনে রাওয়ালপি-িতে সামরিক বাহিনীর প্রধান সেনাধ্যক্ষ জেনারেল আবদুল হামিদকে



মুহাম্মদ ইদ্রিস আলি নদী—পাহাড়—সাগর, অবারিত মাঠ, সবুজ— সোনালি ফসলের ক্ষেত, বৃক্ষরাজি আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রাকৃতিক ভান্ডার—শ্বাশত বাঙালিয়ানার অফুরন্ত উৎস। সকালের সোনা মাখা হলুদ নরম

সৈয়দ মনজুর কবির মাস খানেক হলো হামিম সাহেব সিরাজগঞ্জের এডিসি হয়ে এসেছেন। শহরের ভেতর সরকারি বাড়ি। দুসপ্তাহ আগে পরিবার নিয়ে এসেছেন। পরিবার বলতে স্ত্রী

ফরিদুল ইসলাম নির্জন ‘সেদিন এজলাসে দাঁড়িয়ে যখন আমার ফাঁসির কথাটি বিচারকের কাছে শুনতে পেলাম, তখন হৃদয়ের শেষভাগে বত্রিশ ফিট সিডর বয়ে গেল। এজলাসে দাঁড়িয়ে

রোখসানা ইয়াসমিন মণি সিনথি, আমরা অ্যাম্বুলেন্সে। হাসপাতালে রওয়ানা দিয়েছি। আম্মা স্ট্রোক করেছে।তুমি টাওয়ারে চলে যাও।ওখানে লিজা ভাবি,রিপন,বাবু, টুপুল সবাই আছে।কান্নাকন্ঠে ফোন করে রায়হান। সিনথি

নাসরীন জাহান চারপাশে যখন কুয়াশার মিশেলে ছায়া আলো শিশিরের তর্ক চলছে, তখন বাবাকে ঘুমন্ত দেখে যেনবা ডায়েরি নিয়ে সন্তর্পণে ঘর থেকে বেরিয়ে যায় অথই।

মোহিত কামাল জীবনে প্রথম লাশকাটা ঘরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে ফরমালিনের ঝাঁজে নাক জ্বলে উঠলেও নিঃশ্বাস—প্রশ্বাসে অসুবিধে হলো না লাবণীর। চোখও জ্বলছে- পিটপিট করে চোখের পাতা

মূল : হারুকি মুরাকামির ভাষান্তর : জ্যোতির্ময় নন্দী [প্রখ্যাত জাপানি লেখক হারুকি মুরাকামি (জন্ম: ১২ জানুয়ারি, ১৯৪৯)’র পরিচয় বিশ্ব সাহিত্যের পাঠকদের নতুন করে দেয়ার

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।