
খুরশীদ আনোয়ার এর গুচ্ছ কবিতা
ঘুড়ি ছাগলের বাস্তবতা ওড়ো, উড়তে উড়তে আকাশের শেষ সীমা পর্যন্ত উড়তে থাকো। যেখানে মেঘেরাও পৌছঁতে পারে না। সেই অন্তহীন আকাশ মণ্ডল ঘুরে এসো।

ঘুড়ি ছাগলের বাস্তবতা ওড়ো, উড়তে উড়তে আকাশের শেষ সীমা পর্যন্ত উড়তে থাকো। যেখানে মেঘেরাও পৌছঁতে পারে না। সেই অন্তহীন আকাশ মণ্ডল ঘুরে এসো।

সময়ের সারথি কবি ও গীতিকার আসিফ নূর এর শুভ জন্মদিন ৪ জানুয়ারি। শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও সমাজভাবনামূলক কাগজ আন্দরকিল্লা’র পক্ষ থেকে জন্মদিনের আনন্দসুন্দর শুভেচ্ছা। কবি

নাজমুল টিটো ‘বীথিকা’ (১৯৩৫) কাব্যে কবি ব্যক্তি জীবনের স্মৃতিকথা, গভীর জীবন জিজ্ঞাসা, সর্বোপরি মৃত্যু দর্শনের সুরের আবেশ বিশ্বলোকে ছড়িয়ে দিতে অন্যতম প্রতীকী উপাদান বাঁশিকে

শাহ মোহাম্মদ সানাউল হক নদীপ্রধান দেশ হিসাবে বাংলাদেশের মানুষের জীবনে নানাভাবে নদীর প্রভাব। স্রোতের বাঁকেবাঁকে গড়ে উঠেছে নদীতীরের মানুষগুলোর নিজস্ব হাসিকান্নার জীবনব্যবস্থা। তবে বঙ্গোপসাগরের মোহনা

আলম তৌহিদ বাংলা কবিতার আধুনিক যাত্রাকে সহজভাবে শনাক্ত করেছিলেন আবু সয়ীদ আইয়ুব। তিনি বলেন—‘কালের দিক থেকে মহাযুদ্ধ পরবর্তী, এবং ভাবের দিক থেকে রবীন্দ্র প্রভাব মুক্ত,



স্থিতি, শান্তি, স্বস্থি, সহিষ্ণুতা, সম্প্রীতি ও শৃংখলা— একটি জনকল্যাণমুখী আধুনিক রাষ্ট্রের সার্বিক শ্রীবৃদ্ধির প্রধান উপকরণ ও উপাদান—এব্যাপারে কারো কোনো দ্বিমত থাকার অবকাশ নেই। মানুষের যে

প্রদীপ খাস্তগীর লেখক এবং মূলত সাংবাদিক মুস্তফা নঈমের মিষ্টিমধুর শৈশব, কৈশোর ও দূরন্ত যৌবনকাল মাড়িয়ে তার বেড়ে ওঠার রোদেলা সকালের মতই এক চিলতে উঠোন ‘স্মৃতি

মোস্তফা তারিকুল আহসান বাংলা সাহিত্যে প্রাচীন বা মধ্যযুগে বা তার আগে আমাদের উৎসভূ’মিতে যে সব সাহিত্য নিদর্শন লক্ষ করা যায় তাতে জীবনের কোনো সহজ সত্যকে

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।