
দুলাল সরকার – এর একগুচ্ছ কবিতা
মানুষ কতদূর যেতে পারে মানুষ কতদূর যেত পারে? ধানের চারা লাগানো থেকে শুরু করে যখন জেনেছে সব ধান গাছই মা হবার ক্ষমতা রাখে ,

মানুষ কতদূর যেতে পারে মানুষ কতদূর যেত পারে? ধানের চারা লাগানো থেকে শুরু করে যখন জেনেছে সব ধান গাছই মা হবার ক্ষমতা রাখে ,

হেমন্তের পাখি দ্বৈত দেশ। ঋতু সংকট, কিছুটা হাহাকার কিছুটা ছক্কা আর খানিকটা চার। চার ঋতুর বৈচিত্র্যে- হেমন্ত নেই। মিসিং, সে মন তো নেই। স্বদেশে

জসীম উদ্দীন মুহম্মদ রবীন্দ্রনাথ এমন একটি নাম যা উচ্চারণ করলেই বাঙালির হৃদয়ে ধ্বনিত হয় এক স্পন্দন। আর এজন্য ২৫শে বৈশাখ বাঙালির ইতিহাসে এক আশ্চর্য

মুহাম্মদ ইসহাক কবি ‘হাজার গোলাপ ও একটি জোনাকি পোকা’ কবিতায় লিখেছেন, ভালোবেসে পেতে পারি অবিরাম ভালবাসা, কেননা তোমার আর কোন কাজ নেই, স্বেচ্ছায় বেকারত্ব

অজয় দাশগুপ্ত কটি জাতির মেরুদন্ড মূলত: তার শিক্ষা ব্যবস্থা। ঘনঘন মত বদল বা বিষয় বদলে রাজনীতি অভ্যস্ত হতে পারে কিন্তু শিক্ষার জন্য ভয়াবহ। যে সরকার

জান্নাতুল যূথী ঊনবিংশ শতাব্দীতে শিক্ষা ও সমাজসংস্কার নিয়ে যারা সোচ্চার হয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) অন্যতম। রবীন্দ্রনাথ শুধু কবি, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক ও

ড. আহমেদ মাওলা শিল্পের অগ্রগতি মূলত প্রকরণ নির্ভর। অবশ্য প্রকরণের নতুনত্ব অনেকাংশে বিষয় ও চেতনার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। বিশ্ব যুদ্ধোত্তরকালে মানবচেতনার সর্বতোমুখী রূপান্তরের পটভূমিতে উপন্যাসশিল্পের প্রকরণ-শৃঙ্খলার

ড. শ্যামল কান্তি দত্ত উনিশ শতক সমাপ্তির দুবছর আগে ‘ভাষাবিচ্ছেদ’ (১৮৯৮) প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ লেখেন: ‘বাংলা ভাষার সহিত আসামি ও উড়িষ্যার যে-প্রভেদ সে-প্রভেদসূত্রে পরস্পর ভিন্ন হইবার

জ্যোতির্ময় নন্দী সারা ভারতীয় উপমহাদেশে যখন নতুন করে সাম্প্রদায়িক রাজনীতি-ভিত্তিক দাঙ্গা-হাঙ্গামার একটা জোয়ারের সৃষ্টি হয়েছে, তখন চমৎকার এক জুটি বেঁধে আন্তর্জাতিক বুকার পুরস্কার ২০২৫ জিতে

বাংলা বর্ণমালার প্রথম স্বরবর্ণ ‘অ’ প্রধানতঃ না—বোধক উপসর্গ বিশেষ। বাংলা শব্দ ভাণ্ডারে ‘অ’ দিয়ে শুরু অর্থবোধক শব্দগুলোর একটি বড় অংশই নেতিবাচক অর্থের প্রকাশরূপ; এর মধ্যে

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।