
প্রেম ও ফুল- সুয়ানি সুকণ্ঠা
ভাষান্তর : সাদাত উল্লাহ খান একটা ফুল আমি হাতে নিয়েছি। বাগানের বাইরের ঝোপের মধ্যে লাল ও সাদা ফুয়েঙফা ফুল বেড়ে উঠছে। আমি প্রতিদিন বারান্দা

ভাষান্তর : সাদাত উল্লাহ খান একটা ফুল আমি হাতে নিয়েছি। বাগানের বাইরের ঝোপের মধ্যে লাল ও সাদা ফুয়েঙফা ফুল বেড়ে উঠছে। আমি প্রতিদিন বারান্দা

গোপন গল্প বিটুল দেব সব মানুষের কোন না গোপন গল্প থাকে যে গল্প বুকে চেপে রেখে নিজেকে নিজে গল্প বলে নিজের গল্পে নিজে শ্রোতা

১ পথের বাঁকে বাঁকে দাড়িয়ে নিশ্চুপ এক একটি মুখ কতো শত রূপ পথ চিনিনি এগিয়ে যাবার রকমারি মানুষ যাই চিনে পুরো তিনশ পয়ষট্টি দিনে

উদাসী বায় বাউল মন সদাই পলাতক সুদূরে ধায়। সতর্কীকরণ সামলে চলো উচিত-অনুচিত জীবন পথে। জয়তু আত্মজা তুমি সম্মুখ আহবানে নির্ভীক চলা।

সোনালু ফুলের রেণু ১২. সব শ্মশানের জন্ম হয় নদীর কিনারায় শ্মশানে আগুন জ্বললে পাখিরা দুঃখ পায় নদীজলে ভেসে যায় পোড়া মানুষের ছাই শববাহকের দলে

অস্থির পৃথিবীর মুখোমুখি অস্থির সময় অস্থির পৃথিবী এ কী দেখি– হাজার বছরের সভ্যতা চোখের নিমিষেই ধ্বংসস্তূপে– রাষ্ট্রে রাষ্ট্রে রাষ্ট্রের অন্দরে হানাহানি যুদ্ধ-বিগ্রহ চলছে রক্তের

খাতুনে জান্নাত নাই হয়ে আছি নীরালোকে দিব্যরথ ওজন বর্জিত মহাশূন্যতায় একতারা দোতারারা মন্দাচ্ছন্ন রাতে ঝাঁপতাল নৈঃশব্দের বিলে হাবুডুবু অস্ফুট আশা-ধ্বনি ধ্বনিগুলো কুড়িয়ে কুড়িয়ে বাঁচি

নূরুল হক ১ লিখেছি ঘুমের পদ্য। ঘুম নিয়ে চোখে অদৃশ্য জগতে তুমি অদেখা বালিকা আকারে ইঙ্গিতে আর আধাঁরে আলোক জ্বালো তুমি অনন্তর রজতের শিখা।

ভূমিকা ও ভাষান্তর: শাহেদ কায়েস পারনিয়া আব্বাসি ২০০২ সালে তেহরানে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন তরুণ ইরানি কবি ও ইংরেজি ভাষার শিক্ষিকা ছিলেন। পারনিয়া ২০২৫

শাকিল আহমদ এক. মুনির চৌধুরী তাঁর ‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটক লিখতে গিয়ে একটি সংলাপ দিয়েছেন—‘মানুষ মরে গেলে পঁচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, ক্ষণে ক্ষণে বদলায়, সকালে

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।