
বখশিশ
হানিফ ওয়াহিদ রতন সাহেব মাথা নিচু করে বসে আছেন, তার সামনের চেয়ারে বসে আছেন জলিল সাহেব যিনি একসময় তার অধঃস্তন ছিলেন। ছয় মাস আগেও

হানিফ ওয়াহিদ রতন সাহেব মাথা নিচু করে বসে আছেন, তার সামনের চেয়ারে বসে আছেন জলিল সাহেব যিনি একসময় তার অধঃস্তন ছিলেন। ছয় মাস আগেও

উত্তম কে. বড়ুয়া অনিক স্বপ্নহীন জীবন কাটাতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। সে কোথায় যায়, কী করে, কী খায় তা কেউ জানে না। অনিকের অন্তর্জগতের অন্তর্দাহে

মুন্সী আবু বকর নাজিয়া আহমেদ—পঁচিশের এক স্বপ্নতরুণী— বসে আছে ল্যাপটপের সামনে। স্ক্রিনের সাদা পটভূমিতে মিটমিট করে কাঁপতে থাকা কার্সর যেন তার চিন্তার শূন্যতায় হারিয়ে

নূর সালমা জুলি এত বৃষ্টি!!! প্রায় শুকিয়ে আসা দিঘিটা টইটম্বুর। দীর্ঘ সিঁড়ির প্রথম ধাপটা কেবল দেখা যাচ্ছে। দিনের মধ্যভাগ। আকাশটা সকালের মতো উজ্জ্বল। বৃষ্টির

মাহবুব আলী কেউ কেউ জানাজানির পর আপত্তি তুলল। সে-সবের কিছু উড়োকথা। বাতাসে ভেসে বেড়ানো গুজবের মতো কানে আসে। আবিদুর তখনো কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।

ভাষান্তর: জ্যোতির্ময় নন্দী [তানজানিয়ার লেখক আবদুলরাজাক গুর্নাহ্ সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান বিগত ২০২১ সালে। ১৯৪৮-এ ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জাঞ্জিবার দ্বীপে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬০-এর

অবিনাশী উপহার আসাদ মান্নান ঝড়ে ও ঝঞ্ঝায় বহুকষ্টে পাতার আড়াল থেকে বেরিয়ে এসেছে রক্তজাত এই বৃক্ষ আমি আজ তাকে লিখে দেবো জল-স্থল-অন্তরীক্ষ! এ

৫+৭+৫+৭+৭) ১৪. রহস্য খেলা খেলতে তুমিই শুধু পারো হে বিচিত্রতা ! চিরায়ত স্বরূপে অনায়াস খেলায়। ১৫ ঘানি ঘূর্ণায়মান ! তেল নিঃসরণ একঘেয়েমি, ঘুরছি

১ চলে যাওয়া অর্থ হলো আবার তুমি আসবে ফিরে আসবে ফিরে কোমল আলোর কুসুমরাঙ্গা শেষ বিকেলে সেই বিকেলের সোনা রোদে গা ভেজাবো গা পোড়াবো নীড়ে

যৌথ খামার দুনিয়া কেবলই পোড়ে মস্তিষ্কের কোষে শব্দের খনিজ, ধাতু আরও গলে যায় ম্যাগাজিন ফেঁপে ওঠে ফাঁকা কার্তুজে অন্ধতা অধিকতর মান্যতা পায়। সব রাষ্ট্রের

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।