এখন সময়:সন্ধ্যা ৭:৫৪- আজ: সোমবার-৩রা নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ-১৮ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ-হেমন্তকাল

এখন সময়:সন্ধ্যা ৭:৫৪- আজ: সোমবার
৩রা নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ-১৮ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ-হেমন্তকাল

সৈয়দা নাদিরা বেগম এর তানকা তানকা (অক্ষর বিন্যাস)

৫+৭+৫+৭+৭)

 

১৪.     রহস্য

খেলা খেলতে

তুমিই শুধু পারো

হে বিচিত্রতা !

চিরায়ত স্বরূপে

অনায়াস খেলায়।

 

১৫       ঘানি

ঘূর্ণায়মান !

তেল নিঃসরণ

একঘেয়েমি,

ঘুরছি শুধু একা

চোখে বাঁধা ঠুলিতে।

 

১৬       ভালোবাসা

মোহিনী মন

অনুরাগে রাঙানো

আবেশে ভরা!

গভীরে চলা তার

নিবিড় বিশ্বাসের।

 

১৭       বেভুল

ভুলের সাথে

শুধু বেভুলা ভুল!

ভুলের ভুলে

মন ভুলানো গান

গাইবে আজি প্রাণ।

১৮     অসীম

আমার ইচ্ছা

তোমার ইচ্ছা মিলে

পূর্ণতা পায়।

নইলে ইচ্ছা সব

হাওয়ায় মিলায়।

 

১৯      অচেনা পথ

ফেরারি মন

নিখোঁজ বিজ্ঞাপন

নিরুদ্দেশের,

চেনা মাটির টান

অচেনা হয়ে যায়।

 

 

 

২০       পারাপার

অসাড় দেহ

মায়া বাঁধনে বাঁধে

বিচ্ছেদ ভয়!

তবিও পথিক সে

শেষ পথ চলায়।

 

 

২১       কোরবানি

ত্যাগ মহিমা

দানে আনে পূর্ণতা

জাজ্বল্যমান !

প্রচার বিমুখতা

পূণ্য পরশ মাখা।

 

২২       ঊর্ধ্বায়ন

ঘুরি তোমার

উড়াল আসমানে

উড়তে দাও,

নাটাই সুতা ছাড়ে

উড়াও তুমি তারে।

 

২৩         চিনে নেয়া

দিনান্তে এসে

পারে কি চিনে নিতে

আমি আমাকে!

ধোঁয়াশা আবরণ

আড়ালে ঢাকে সব।

 

২৪          উড়াল পাখি

আমার আমি

আসমানে উধাও

পাখনা মেলে।

বিনাসুতোর টান

বাঁধেনা মৃত্তিকায়।

 

২৫         বিড়াল

একাকী নই!

সে আসে প্রতিদিন

জানালা পাশে।

সাথী নিঃসঙ্গতায়

ভালোবাসা আমার।

 

আহমদ রফিক: ভাষাসৈনিক থেকে সাহিত্য-গবেষণার আলোকবর্তিকা

শাহেদ কায়েস   আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

ফেরা

সৈয়দা মাসুদা বনি   নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

ফিরে যাওয়া

বিচিত্রা সেন   রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

চিরহরিৎ বৃক্ষের গল্প

সুজন বড়ুয়া   ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।