
মাধবীলতায় জড়ানো কংক্রিটের দেয়াল
মোহিত কামাল শিফনের অনন্য ডিজাইনের শাড়িতে অপূর্ব লাগছে স্নেহাকে। ঢেউ খেলানো চুল ঝুলে আছে মুখের ডান পাশ জড়িয়ে বুকের ওপর। সাদা শিফনের পাড়ে সোনালি

মোহিত কামাল শিফনের অনন্য ডিজাইনের শাড়িতে অপূর্ব লাগছে স্নেহাকে। ঢেউ খেলানো চুল ঝুলে আছে মুখের ডান পাশ জড়িয়ে বুকের ওপর। সাদা শিফনের পাড়ে সোনালি

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।

মোশতাক আহমদ সাফায়েতের ঘটনা আজ ছুটির দিন। সকাল দশটায় তার ঘুম ভাঙল মাথার বাম দিকে সিঁথি বরাবর ঝিঁ ঝিঁ লাগার অনুভূতি নিয়ে। হ্যাঁ, ঝিঁ

মহীবুল আজিজ উজানিপাড়া থেকে বেরিয়ে পুকুরপাড়ে দাঁড়ালে একদিকে বৌদ্ধ মন্দির এবং অন্যদিকে ডন বোসকো স্কুলের চুড়ো এই দুই দর্শনীয় বিষয় খানিকটা মনোযোগ মুহূর্তে কেড়ে নিলে

আনোয়ারুল হক মুষ্ঠিবদ্ধ রক্তাক্ত বাম হাতটা বুকের কাছে লেপ্টে আছে কিশোরী মেয়েটির। হাঁপরের মতো ওঠানামা করছে বুক, উদ্ভ্রান্তের মতো ছুটছে মর্জিনা রাতের অন্ধকারে শুধু সামনের

বাবুল সিদ্দিক ফুলুকে বলা হয় বিজ্ঞানীদের বিজ্ঞানী। ব্রিটিশ গোয়েন্দারা বলত, ফুলু নাকি বিজ্ঞানী সদ্মবেশে বিপ্লবী। ফুলু নাকি বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের সময় বিপ্লবীদের অস্ত্র কেনার টাকা দিতেন।

হানিফ ওয়াহিদ রতন সাহেব মাথা নিচু করে বসে আছেন, তার সামনের চেয়ারে বসে আছেন জলিল সাহেব যিনি একসময় তার অধঃস্তন ছিলেন। ছয় মাস আগেও

উত্তম কে. বড়ুয়া অনিক স্বপ্নহীন জীবন কাটাতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। সে কোথায় যায়, কী করে, কী খায় তা কেউ জানে না। অনিকের অন্তর্জগতের অন্তর্দাহে

রূপক বরন বড়ুয়া আমি মাসিক ‘আন্দরকিল্লা’ কাগজের নিয়মিত পাঠক। প্রতিবারের মতো হাতে নিলাম এবারের দৃষ্টিনন্দন প্রচ্ছদে ঢাকা জুলাই ২০২৫ সংখ্যা, হাতে নিয়ে নেড়ে চেড়ে দেখতেই

মাসুদ আনোয়ার ৬ ডিসেম্বর রাজশাহী বোর্ডের রেজাল্ট আউট হলো। আমি কুমিল্লা বোর্ডের পরীক্ষার্থী। ভেতরে ভেতরে অস্থির হয়ে উঠলাম। যে কোনোদিন কুমিল্লা বোর্ডও ফল প্রকাশ

সৈয়দ মনজুর কবির মনটা যখনই কেমন অজনা বিষণ্নতায় ছেয়ে যায় তখনই কেয়া জানালার ধারে এই চেয়ারটাতে এসে বসে। আজ অবশ্য অন্য একটা কারণ আছে

সুজন বড়ুয়া কবর থেকে বেরিয়ে মহিম অশরীরী রূপ নিল। সঙ্গে সঙ্গে গত কয়দিনের সব ঘটনা একে একে মনে পড়ে গেল তার। ফার্স্ট সেমিস্টারের পর

মনি হায়দার চোখ মেলে তাকায় সোাহেল হাসান। প্রথম দৃষ্টিতে সবকিছু অচেনা লাগে। কোথায় এলাম আমি? উঠে বসতেই মনে পড়ে গতরাতে অনেক ঝক্কি আর ঝামেলার