
বাঁশি: চিরন্তন বাংলার গৌরব ও ঐতিহ্যের নিজস্ব সুর- একাদশ পর্ব
নাজমুল টিটো (পূর্বে প্রকাশিতের পর) (২৭১) “ঘরের মায়া ঘরের বাইরে করুক রূপরচনা, বাইরের রসিক আনুক তার ফুলের মালা। ঘরের বাণী ঘরের বাইরে

নাজমুল টিটো (পূর্বে প্রকাশিতের পর) (২৭১) “ঘরের মায়া ঘরের বাইরে করুক রূপরচনা, বাইরের রসিক আনুক তার ফুলের মালা। ঘরের বাণী ঘরের বাইরে

নাজমুল টিটো জন্মদিনে (১৯৪১) কবির জীবদ্দশায় প্রকাশিত সর্বশেষ কাব্যগ্রন্থ। এটি রবীন্দ্রনাথের কাব্য রচনার “অন্ত্যপর্ব”-এর অন্তর্গত একটি উল্লেখযোগ্য সৃষ্টি। কবি তাঁর জন্মদিন পঁচিশে বৈশাখকে স্মরণীয় করে

রাজকুমার শেখ কোঠি বাড়ির থমথমে ভাবটা আস্তে আস্তে কেটে যাচ্ছে। নাচঘরে তানপুরার মিহি সুর ছাদ অবধি ভেসে আসছে। ছাদ থেকে অনেক দূর দেখা যায়।

রাজ কুমার শেখ আজ কলেজে থাকতে ভালো লাগছে না। নাজের পড়া মাথায় উঠেছে। কদিন যা গেছে ওর ওপর দিয়ে। এখনো ও মনে শান্তি পাচ্ছে না।

রাজকুমার শেখ ঘটনাটা ঘটে ছিল গত কয়েক দিন আগে। নাদিরা খুব সেজে ছিল। তার টানা টানা চোখে সুরমা দেওয়া। টিকালো নাকে বিন্দু বিন্দু ঘাম।

রাজকুমার শেখ খুব হতাশ হয়ে ফিরে আসে নাজ। সঙ্গে মিনা আসে। ওকে একা ছেড়ে দেয় না মিনা। রমি চলে যায় ওদের ফরাসডাঙাতে। নাজরা ওখানেই অটো

রাজকুমার শেখ আজ ও সকাল সকাল কলেজ বের হল। সকালে আজ তেমন কিছু খেতে পারলো না। গত কাল বৃষ্টিতে সব কেমন যেন ভিজে ভিজে। রাস্তাতে

রাজকুমার শেখ নাদিরা আজ অনেক ভোরে উঠেছে। আম বাগানে একটা কোকিল ডাকছে। ও যেন কি একটা হারিয়ে ফেলেছে? থামবার ফুরসত নেই যেন। নাদিরা ওর ডাক

রাজ কুমার শেখ বৃষ্টি পড়লেই নাজের মন খারাপ হয়ে যায়। সে কোথাও বের হতে পারে না। ভাবনার জাল বুনে চলে সারাক্ষণ। সব হাবিজাবি কথা। পুরোনো

রাজ কুমার শেখ : নাজের ঘুম ভাঙে অনেক বেলায়। আজ রমি আসবে বলেছে। মিনাও আসতে পারে। গত রাতে যা ঘটেছে তা এখন ও মনে করতে

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।