
লম্বা কবিতা ও লঘু কবিতা!
মুহাম্মদ নিযামুদ্দীন: একটি কবিতা সন্মেলন। অনেক কবির উপস্থিতিতে বড় আনন্দঘন সেই পরিবেশ। কিন্তু সেই আনন্দ বিষাদে পরিণত হতে বেশিক্ষণ লাগলোনা, যখন মাঝবয়সী এক কবি কবিতা

মুহাম্মদ নিযামুদ্দীন: একটি কবিতা সন্মেলন। অনেক কবির উপস্থিতিতে বড় আনন্দঘন সেই পরিবেশ। কিন্তু সেই আনন্দ বিষাদে পরিণত হতে বেশিক্ষণ লাগলোনা, যখন মাঝবয়সী এক কবি কবিতা

আশরাফ উদ্দীন আহমদ : বরাবরই সে-ই কথাটা বলে আসছে মোতালেব শেখ। কিন্তু কোনোভাবেই কান দিচ্ছে না রোমজান খন্দকার। গাঁও-গেরামের ছেলে-ছোকরাদের একটু আধটু ভেবে চিন্তে চললে

হানিফ ওয়াহিদ: সবেমাত্র শুয়েছি, রাত আর কতো হবে, আনুমানিক এগারোটা কি সাড়ে এগারোটা । দরজায় টুকটুক আওয়াজ হচ্ছে। আমি দরজা খুলে দেখি লতা ভাবি। মুখটা

জয়নুল টিটো: বাঁশের লাঠিটার আগাগোড়াই গিরা। মাপে দুই হাত মতো হবে। টনটনে। যে কাউকে কাবু করতে এর একটা ঘাঁ…ই যথেষ্ট। হয়েছে ও তাই। বাংলোর

মহি মুহাম্মদ : নদী এখানে বাঁক নিয়েছে মেয়েদের কোমরের মতো। তারপর উপচে উঠেছে তার নধর দেহ। তার আগ পর্যন্ত তাকে লাস্যনটী চঞ্চলা, ধেয়ে আসা কামিনী

কাজী লাবণ্য : চল্লিশদিন পার না হতেই কুসুমের বাপ বাড়ি থেকে বের হয়ে ‘কামাই’ করতে চলে গেল। এতগুলা মানুষের খানা খাদ্যের জন্য সের তিনেক চাল

সনতোষ বড়ুয়া এক. একটি ছড়া হালের হলে একটি ছড়া কালের, একটি ছড়া মিষ্টি মধুর একটি হবে ঝালের। কালের কথা বলবে ছড়া হাল

মনে রেখো ঘাসফুল রজব বকশী মনে রেখো ঘাসফুল ফড়িঙের গান মনে রেখো একসাথে পথে বহুদূর ভোরের শিশির ধোঁয়া ঝলমল দিন মৃদুমন্দ বাতাসের আদর চুম্বন

অনুবাদ : খান মোহাম্মদ ফারাবী (মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালে সেপ্টেম্বর মাসে যশোর রোডের শরণার্থী শিবিরগুলো ঘুরে দেখেছিলেন বিট প্রজন্মের খ্যাতিমান কবি অ্যালেন গিন্সবার্গ। আমাদের স্বাধীনতা

রাজকুমার শেখ : কদিন ধরেই ওর নোরিন ফুপুকে কেমন অন্য মনস্ক লাগছে। আজ খুব সকালে কোথায় যেন গেছিলো। নাজ অত সকালে না উঠলে মনে হয়

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।