
ঈশাণ তো এমনই
সৈয়দ মনজুর কবির পায়ে হাঁটা পথ চলে গেছে সবুজ উঁচু বাঁধের পাশ ঘেষে। বাঁধের ওপাশে আরো অনেক বিস্তৃত সবুজ প্রান্তর পেরিয়ে নর্থ সী’র বিশাল গর্জন।

সৈয়দ মনজুর কবির পায়ে হাঁটা পথ চলে গেছে সবুজ উঁচু বাঁধের পাশ ঘেষে। বাঁধের ওপাশে আরো অনেক বিস্তৃত সবুজ প্রান্তর পেরিয়ে নর্থ সী’র বিশাল গর্জন।

বিপুল বড়ুয়া নিশুতি রাত। চারপাশ চুপচাপ নিস্তব্ধ। কোথাও কেউ জেগে নেই। সময়টা অনেকটা নিরাপদ ভেবে আলমিরা হতে স্টেনগানটা বের করে আলতো গায়ে হাত বুলোয় কায়সার।

মনি হায়দার চায়ের দোকানে চা খেতে খেতে ব্যাপারটা শোনে মকবুল হোসেন। ভান্ডারিয়া এলাকাটা আধা শহর, আধা গ্রাম। মকবুল হোসেন ঢাকার একটি দৈনিকের মফস্বল সংবাদদাতা। স্থানীয়

অনুবাদ: লুনা রাহনুমা আভেরির সঙ্গে সেন্ট্রাল পার্কে হাঁটছিলাম। আভেরি নাইট, নিউ ইয়র্কের মস্ত চোর, দস্যু ও খুনী। “কিন্তু, প্রিয় আভেরি,” আমি বললাম, “ব্যাপারটি অবিশ্বাস্য শোনাচ্ছে।

মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ ১. তিল তিল তিলটা, সিল মেরে পাশ তাই কায়েমীর বিলটা। শনশন শংকা, সিন্ডিকেটে লোটে পেঁয়াজ,আলু,লঙ্কা। ২. আমি,তুমি ডামি যে, হাতে পায়ে

স্বপন কুমার রায় কাকতাড়–য়ারা বলে থাকবে না দাঁড়িয়ে হাতদুটো ব্যাথা করে দাও কেউ নাড়িয়ে। ঠাঠা রোদে মাথা ফাটে জ্বলে যাই গরমে মাথায় পাখির

অরুণ শীল আপনি জনাব ধুরন্ধর! এর সাথে ওর লাগিয়ে দিয়ে ফায়দা লুটেন কী সুন্দর! আপনি জনাব ধুরন্ধর। আপনি জনাব ক্ষুরধার পুঁজি ছাড়া সওদাগরির

সনতোষ বড়ুয়া এক. দিন চলছে দিনের মত আর কী দেখার বাকি? ঢাকার মাইকে গলা ফাটায় মান্না, নূরু, সাকি। দুই. যেমন থাকে

গৃহদাহ,ধর্ম ও প্রেম দিলারা হাফিজ সৌম্য জলে ভেসে যায় তনুমন, আঁখির তিয়াস শরৎ সাগরে কাঁদে বহু জনমের অভিলাষ! দেহ ও মনের ভারসাম্যে হাঁটে

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।