
অরুণোদয়ের করুণাময়
ফরিদুল ইসলাম নির্জন ‘জানিনা আকাশের রং এখন কেমন। সবুজ, নীল, শাদা, নাকি কালো। কতদিন আগে আকাশ দেখেছি সঠিক মনে করতে পারছি না। আজ আকাশ

ফরিদুল ইসলাম নির্জন ‘জানিনা আকাশের রং এখন কেমন। সবুজ, নীল, শাদা, নাকি কালো। কতদিন আগে আকাশ দেখেছি সঠিক মনে করতে পারছি না। আজ আকাশ

ফাহমিনা নূর লোপার ব্যস্ত একটা দিন যাচ্ছে। কলেজ ছুটি কিন্তু ঘরে বাইরে ইঁদুরদৌড় থেকে ছুটি নেই। ক্লান্তিকর লাগে একেক সময়। সকালে ব্যাংকে গিয়েছিলো ফেরার পথে

নাজমুল টিটো (১২৯) “হৃদয় আমার প্রকাশ হল অনন্ত আকাশে। বেদন—বাঁশি উঠল বেজে বাতাসে বাতাসে।” [গীতালি—১৯] (১৩০) “ মাটির ‘পরে আঁচল পাতি’ একলা কাটে

মনি হায়দার বিশ্বাস করুন, এক মুহূর্তের জন্যও আপনার অমর্যাদা করবো না, আমার সকল অনুরাগ একত্র করে আপনাকে ভালোবাসবো, সুখি করবো… সোনালি এ´প্রেস ব্যাংক পিএলসি র

আলী তারেক পারভেজ এর অনুকাব্য ১. দূরের মানুষ কাছে এসে দূরের খবর কও বুকের মধ্যে বসে বলো কাছের মানুষ নও খুব নিবিড়ে ঠোঁট ঠুকে কও

কড়অর তলে ঢোলর বারি উৎপলকান্তি বড়ুয়া কঅন্ খেয়ালত্ কঅরে কতা কঅন্ খেয়ালত্ চলঅ, বুঝিত্ পারে পেন্ডা পোয়া উলঅমস্ত পল্—অ! মুখর হাসি মিয়াই দিলা মিডা

দ্রোহের আগুনে পুড়ে রূপক বরন বড়ুয়া আমার ডান হাতে সূর্য বাম হাতে চন্দ্র বুকে আগ্নেয়গিরি দুচোখে ধেয়ে আসে কেবল অন্ধকার। আমি আলোক চেয়েছি কারা

কাঁচা সোনার ফসল ফসলের ঠাঁসা জমি- লুকানো চাষার ডাল পালা। এই শীতে ফল দেবে- বরষার জলে ভরা মাঠ ফসলের হাসি ডুবে আছে অন্ধকার

গুমানী নদীর পাড় বড়সড় একটা আয়না সাজানো তোমার রুম এপাড় — ওপাড় সীমাহীনপ্রায় ড্রেসিং করা ঢেউ তবু তোলপাড় স্নো, আই লাইনার, চুড়ি — কাঁটা

জন্ম : ৮ আগস্ট ১৯৬৯, রতনপুর, পটিয়া, চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী অভিজাত পরিবারে। পিতা: স্বর্গীয় দীপক দাশ। মাতা: শ্রীমতি লক্ষ্মী দাশ। স্ত্রী: রীতা চক্রবতীর্। পুত্র: ঋভু দাশ।

রূপক বরন বড়ুয়া আমি মাসিক ‘আন্দরকিল্লা’ কাগজের নিয়মিত পাঠক। প্রতিবারের মতো হাতে নিলাম এবারের দৃষ্টিনন্দন প্রচ্ছদে ঢাকা জুলাই ২০২৫ সংখ্যা, হাতে নিয়ে নেড়ে চেড়ে দেখতেই

মাসুদ আনোয়ার ৬ ডিসেম্বর রাজশাহী বোর্ডের রেজাল্ট আউট হলো। আমি কুমিল্লা বোর্ডের পরীক্ষার্থী। ভেতরে ভেতরে অস্থির হয়ে উঠলাম। যে কোনোদিন কুমিল্লা বোর্ডও ফল প্রকাশ

সৈয়দ মনজুর কবির মনটা যখনই কেমন অজনা বিষণ্নতায় ছেয়ে যায় তখনই কেয়া জানালার ধারে এই চেয়ারটাতে এসে বসে। আজ অবশ্য অন্য একটা কারণ আছে

সুজন বড়ুয়া কবর থেকে বেরিয়ে মহিম অশরীরী রূপ নিল। সঙ্গে সঙ্গে গত কয়দিনের সব ঘটনা একে একে মনে পড়ে গেল তার। ফার্স্ট সেমিস্টারের পর

মনি হায়দার চোখ মেলে তাকায় সোাহেল হাসান। প্রথম দৃষ্টিতে সবকিছু অচেনা লাগে। কোথায় এলাম আমি? উঠে বসতেই মনে পড়ে গতরাতে অনেক ঝক্কি আর ঝামেলার