
দুপুর রঙের বৃষ্টি (পর্ব—২০)
রাজকুমার শেখ কোঠি বাড়ির থমথমে ভাবটা আস্তে আস্তে কেটে যাচ্ছে। নাচঘরে তানপুরার মিহি সুর ছাদ অবধি ভেসে আসছে। ছাদ থেকে অনেক দূর দেখা যায়।

রাজকুমার শেখ কোঠি বাড়ির থমথমে ভাবটা আস্তে আস্তে কেটে যাচ্ছে। নাচঘরে তানপুরার মিহি সুর ছাদ অবধি ভেসে আসছে। ছাদ থেকে অনেক দূর দেখা যায়।

জ্যোতির্ময় নন্দী বিশ্ববিশ্রুত আলবেনীয় ঔপন্যাসিক, কবি, প্রাবন্ধিক, নাট্যকার, চিত্রনাট্যকার ইসমাইল কাদারে চলতি বছরের জুলাই মাসের পয়লা তারিখে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন। একনায়কতন্ত্রের বিরোধিতা করার দুঃসাহস

তুহিন অরণ্য ছাত্র—জনতার প্রবল আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর বিজয় মিছিল থেকে এসে একদল লোক মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসগাথা মেহেরপুরের মুজিবনগরের তিনশ ভাস্কর্য ধুলায়

ড. মহীবুল আজিজ ৩৬. সাত ধরনীয়ে পোয়া মারে। Seven midwives kill the child. i. e, too many cooks spoil the broth. ৩৭. কুচ্যারে বড় চোখ

পাভেল পার্থ ছাত্র—জনতার রক্তক্ষয়ী এক অক্লান্ত গণঅভুত্থানের ময়দানে দাঁড়িয়ে আছি আমরা। আমাদের ধমণীতে রূপান্তর ও সংস্কারের টগবগে স্রোত। এমন একটি রাষ্ট্র আমরা চাইছি যা সর্বজনের,

কাজী জহিরুল ইসলাম ১. যে কোনো ঘটনার একটি “চালিকা নীতি” থাকে, ইংরেজিতে আমরা প্রায়শই এটাকে গাইডিং প্রিন্সিপাল বলে থাকি। বিপ্লবকে চূড়ান্ত লক্ষ্যের দিকে নিয়ে যায়

ড. মুহাম্মদ ইউনূস হঠাৎ জওশান আরার মৃত্যু সংবাদ শুনে মনটা দুঃখে ভরে গেলো। অনেক দিন যোগাযোগ নেই সেটা একরকম কথা। কিন্তু একেবারে আমাদের চিরতরে ছেড়ে

আবুল ফজল সভাপতি, উপস্থিত আইনজীবী ও সুধীমণ্ডলী, ডাক্তারের নিষেধাজ্ঞা থাকায় আমার পক্ষে ইচ্ছা থাকলেও এ সভায় উপস্থিত থাকা সম্ভব হলো না। এ জন্য আমি দু:খিত।

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।