
একুশে ফেব্রুয়ারি ও একজন লুবনা
তৌফিকুল ইসলাম চৌধুরী সামনের অজগরের মতো রাজপথটা ধরে পায়ে পায়ে এগিয়ে যাচ্ছিল একটার পর একটা মিছিল। মিছিলের হাজারো কণ্ঠে রাত্রির নিস্তব্দতা ভেঙে অনুরণিত হচ্ছিল, “আমার

তৌফিকুল ইসলাম চৌধুরী সামনের অজগরের মতো রাজপথটা ধরে পায়ে পায়ে এগিয়ে যাচ্ছিল একটার পর একটা মিছিল। মিছিলের হাজারো কণ্ঠে রাত্রির নিস্তব্দতা ভেঙে অনুরণিত হচ্ছিল, “আমার

আবদুল মোমেন মুকসুদপুর বাস স্টেশনে নেমে রিকশায় উঠলাম। রিকশায় চড়ে দুই তিন কিলোমিটার পথ অতিক্রম করার পর কটিয়াদি গ্রামে পৌঁছলাম। জনবহুল গ্রামটি পেছনে ফেলে হাঁটা

বিচিত্রা সেন ঘুম থেকে উঠে কিছুক্ষণ বসে থাকতে হয় মজনুকে। এসময় তার সাথে কেউ কথা বললে মেজাজটা খারাপ হয়ে যায় তার। এসময়টাতে কী ভাবে সে

সৈয়দ মনজুর কবির পায়ে হাঁটা পথ চলে গেছে সবুজ উঁচু বাঁধের পাশ ঘেষে। বাঁধের ওপাশে আরো অনেক বিস্তৃত সবুজ প্রান্তর পেরিয়ে নর্থ সী’র বিশাল গর্জন।

বিপুল বড়ুয়া নিশুতি রাত। চারপাশ চুপচাপ নিস্তব্ধ। কোথাও কেউ জেগে নেই। সময়টা অনেকটা নিরাপদ ভেবে আলমিরা হতে স্টেনগানটা বের করে আলতো গায়ে হাত বুলোয় কায়সার।

মনি হায়দার চায়ের দোকানে চা খেতে খেতে ব্যাপারটা শোনে মকবুল হোসেন। ভান্ডারিয়া এলাকাটা আধা শহর, আধা গ্রাম। মকবুল হোসেন ঢাকার একটি দৈনিকের মফস্বল সংবাদদাতা। স্থানীয়

অনুবাদ: লুনা রাহনুমা আভেরির সঙ্গে সেন্ট্রাল পার্কে হাঁটছিলাম। আভেরি নাইট, নিউ ইয়র্কের মস্ত চোর, দস্যু ও খুনী। “কিন্তু, প্রিয় আভেরি,” আমি বললাম, “ব্যাপারটি অবিশ্বাস্য শোনাচ্ছে।

অমল বড়ুয়া হলভর্তি মানুষ। লাইটের আলো ঝলমল করে ঘুরপাক খাচ্ছে মঞ্চে স্থাপিত বৃত্তবদ্ধ বলয়ের ওপর। আধো-আলো আঁধারির তারল্যে বিমিশ্রিত হয়ে সারিবাঁধা চেয়ারে বসে আছেন শ’

জাকিয়া শিমু রমজান আলী দু’হাঁটুর চিপায় মাথা গুঁজে উঠোনের এককোণে জলচৌকির ওপর বসে আছে। তাকে দেখতে বহুদিনধরে ভোগা, বিপর্যস্ত-সান্নিপাতিকরোগীর মতো লাগছে। নির্ঘুমচোখের চারিধারে শ্বেতভাল্লুকের চোখের

মহি মুহাম্মদ কোকিলের কি সময় অসময় নেই? ডাকতেই হবে তাকে। বিরক্তিকর কেন? তার কানেই কেন এত জ¦ালা বর্ষণ করে? কুউ-কুউ-কুউ। মাথা থেকে যেন রক্তের ভেতরে

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।