
ধমনী
নুসরাত সুলতানা রাফিন ও নাহিদ বিকেলে চায়ের দোকানে টোস্ট বিস্কুট চায়ে ভিজিয়ে খাচ্ছে আর উচ্চতর গণিত নিয়ে কথা বলছে। আবার সাথে সাথে দুই বাড়িতে দুপুরে

নুসরাত সুলতানা রাফিন ও নাহিদ বিকেলে চায়ের দোকানে টোস্ট বিস্কুট চায়ে ভিজিয়ে খাচ্ছে আর উচ্চতর গণিত নিয়ে কথা বলছে। আবার সাথে সাথে দুই বাড়িতে দুপুরে

জয়নুল টিটো নাইলনের তাগা দড়িতে টান দিতেই সোলেমান বুইজবার পারে কিছু একটা ঘটতে চলিছে। দড়ি টানার সময় তার গোটা দেহখান বাইন মাছের মতোন ত্যাড়া ব্যাকা

দেবাশীষ ভট্টাচার্য একটা ভয়ংকর যুদ্ধের আলামত আগেই টের পেয়েছিলাম। হাটখোলায় পেটে আগুন নিয়ে জেট বিমানগুলো যেদিন বৃষ্টির মতন গুলি চালিয়ে গেল তার পরদিনই আমরা ঠিক

নাজমুল টিটো : কবে কখন কোথায় কে প্রথম বাঁশিতে সুর তুলেছিল তা এখনো অমীমাংসিত। অ্যাড্রাল পাওয়েলের মতে, “অনেক প্রাচীন সংস্কৃতিতে বাঁশির মতো সরল যন্ত্রের অস্তিত্ব

হানিফ ওয়াহিদ: আমি নিচতলায় বউয়ের জন্য আন্ডারগার্মেন্টস দেখছি। তিনজন মহিলা পুলিশ সেখানে ঢুকলো। একজন মনে হলো অফিসার পর্যায়ের। তারা ঢুকেই লেডিস ব্যাগ দেখতে লাগলো।একজন সেলসম্যান

শারমিন আফরোজ : ইচ্ছে ছিলো খুব গুছিয়ে নিজেকে উপস্থাপন করবো আমার লেখনিতে।লেখা কি এতো সহজ? লিখতে হলে জানতে হয়।ঘটনার পর ঘটনা সাজিয়ে হয় না লেখা।

রোখসানা ইয়াসমিন মণি : কীরে এখনোও জুটাইতে পারলি না? আরে না! কী বলিস? পটাইতে এতদিন লাগে? তোর কী মনে হয়? কইলেই পাওয়া যায়? ক্যান পাওয়া

কাজী লাবণ্য: নিচের কাকিমা বুঝি জিরে তেলে গাদা খানেক শুকনো লংকা দিয়ে কিছু একটা সম্বার দিলো। লহমায় ঝাঁঝটা এসে আমার নাকে ঢোকার আগেই সরতে চেয়েও

হিরণ্ময় গঙ্গোপাধ্যায়: পলাশ গাছগুলো, কত বছর বয়স কে জানে, অন্তত গাঙ্গুলি অমনি সাইজেরই দেখেছে চল্লিশ বছর আগে। পলাশ গাছ বড়ো শম্বুক গতিতে বাড়ে। মাটিতে ফুল

লুনা রাহনুমা: আমার আব্বার ইচ্ছে ছিল আমাকে বিয়ে দিয়ে কমপক্ষে নগদ দশ লক্ষ টাকা যৌতুক নিবেন মেয়ের বাবার কাছ থেকে। আমি দেখতে সুপুরুষ, পোশাকে আশাকে

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।