
হকার
একরামুল হক মানিক: রাজুর মার শরীরটা খুব ভাল যাচ্ছেনা। বিছানায় কাতরাচ্ছে বেশ কয়েকদিন ধরে। কদমতলা বাজার থেকে করিম চাচার কাছ থেকে হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাইয়েছে। কিন্তু

একরামুল হক মানিক: রাজুর মার শরীরটা খুব ভাল যাচ্ছেনা। বিছানায় কাতরাচ্ছে বেশ কয়েকদিন ধরে। কদমতলা বাজার থেকে করিম চাচার কাছ থেকে হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাইয়েছে। কিন্তু

মুস্তফা কামাল আখতার : গনগনে কয়লার মটকা থেকে তান্দুরি রুটি নামাতে ব্যস্ত পিস্তল খান। বামহাতে লম্বা খুন্তি, ডানহাতে ভারি লোহার চোখালো শিকে গেঁথে মটকার গভীর

হানিফ ওয়াহিদ : রফিক সাহেব ছাতা নিয়ে বাইরে বেরিয়ে এসে স্ত্রীকে ডেকে বললেন, মিতুর মা, আমি একটু রাহেলার বাড়ি থেকে ঘুরে আসি। মিতু কই? রফিক

রেদওয়ান খান : হয়তো জীবনের প্রতি একটা কাক্সিক্ষত বিতৃষ্ণা অনুভব করার পর, অন্তকরণের অন্ধকারে, করোটিতে, একদা সে নিজেকে আর খুঁজে পায়নি। জগতের বাহিরে যে আলো

আলী আসকর: কদিন ধরে মেজাজটা ভালো যাচ্ছে না ফজল আলির। এখন আর আগের মতো বাড়ি ফেরে না কাঁটায় কাঁটায়। তার সংসারে সদস্য বলতে মাত্র তিনজন।

নুসরাত সুলতানা: ফিরোজ শেখ সকালে ঘুম থেকে উঠেই স্ত্রীকে তাড়া দেয় আমার বাজান রে আধাসের দুধ, দুইটা ডিম, নরম করে দুইটা রুটি আর সরবি কলা

রোকন রেজা: গ্লাসডোর ঠেলে দু’জন তরুণী যখন শোরুমে ঢুকল কাঞ্চন তখন চেয়ারে আধশোয়া হয়ে লো ভলিউমে মান্না দে’র গান শুনছিল। দোকানের মধ্যে ঢুকে ওরা এদিক-ওদিক

গৌতম বিশ্বাস: বাবা মারা গিয়েছিল আগেই। এরপর মাও মারা গেলে যখন আকাশ জোড়া একরাশ শূন্যতা এসে দাঁত নখ বের করে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল আমার ওপর, ঠিক

জাহেদ মোতালেব: পিপু আমার নাম পিপু। মা আদর করে ডাকে পু। পু মানে ভালোবাসা। ডুমুরগাছের পাশে বড় ঘাসের ফাঁকে যাচ্ছিল আমাদের একটি দল। সেখানে

মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ: ক্লান্ত হাবিবের পা আর চলে না। দাদার আমলের সাইকেল নিয়ে রসিকজনদের মন্তব্য সে এনজয়ও করে। সকালে ঘুম ভাঙার পরেই ওটার গায়ে তেল ডলাডলি

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।