
রাত্রের প্রেত্নী ও কমলা উপাখ্যান
আশরাফ উদ্দীন আহমদ : অতঃপর একেই বলে কপাল! কপালে না থাকলে যতোই চেষ্টা করো কিছুই হয় না। কমলার মা আজ হাড়ে হাড়ে বুঝতে পারছে সবই।

আশরাফ উদ্দীন আহমদ : অতঃপর একেই বলে কপাল! কপালে না থাকলে যতোই চেষ্টা করো কিছুই হয় না। কমলার মা আজ হাড়ে হাড়ে বুঝতে পারছে সবই।

হানিফ ওয়াহিদ: সালেহা ভাবি আমাদের পাশের বাসার নিজাম ভাইয়ের বউ। আমার বউয়ের সাথে তার গলায় গলায় ভাব। আমার ধারণা, যদি তাদের লেজ থাকতো, তাহলে লেজে

ইলিয়াস বাবর : : আসগর সাহেব! জোনে ছোট শাখা হিসেবে আমরাই সবচে বেশি জনের করোনা-ইনসেনটিভ পেয়েছি, এই খবর নিশ্চয়ই জানেন? : জ্বি স্যার। : কাল

মনি হায়দার : তপনের কথা শেষ হতে পারে না,আমরা অবাক হাসিতে ফেটে পড়ি। হাসতে হাসতে চোখে পানি আসে। তারপরও আমরা হাসি। বলা যায় হাসির ফোয়ারায়

রাজকুমার শেখ: আজ কদিন হল নাদিরার সঙ্গে আসগর আলির দেখা নেই। বাগানবাড়ির অন্দরমহলে প্রবেশ নিষেধ। সেখানে নাকি কোন নবাব এসেছে নাদিরার গান শুনতে। সব কথা

আজিজুল হক : আজ আষাঢ়ের প্রথম দিন। আজ আমাদের বিয়ের দশবছর পূর্ণ হলো। এতোদিনেও যে মেয়েটি আমাকে ছেড়ে যায়নি বলে আমি অবাক হয়েছি। আমাকে ছেড়ে

মহি মুহাম্মদ: ‘কিরে বেডা ধরতে গেছস? বাসার সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় বাক্যগুলো মিতার কানে আছরে পড়ে। দরজায় বাবার অগ্নিমূর্তি। চোখ দিয়ে আগুন ঠিকরে বের হচ্ছে।

কাজী লাবণ্য : সময়ে নারী ভয়াল বিস্ফোরক, সময়ে নিশ্চল পাথর। এমন বিপদ বলে নয়, বিপদহীন সময়েও নারীর জীবনকে যদি চলমান যান ভাবা হয় নিয়মের

জয়নুল টিটো: টেবিলে রাতের খাবার ঝিমোয়। প্লাস্টিকের জালি ঢাকনায় সযতনে ঢেকে আছে সিরামিক বাসন। পানির জগ, গেলাস, নুনদানি, ম্যাট সবই পরিপাটি করে রাখা। মাঝ

দেবাশিস ভট্টাচার্য: মেয়েটির… জন্মক্ষণেই অলৌকিক ব্যাপারটি ঘটলো, প্রসূতি সূতিকা ঘরে উত্তর দক্ষিণে শোয়া। তার পাশে তোয়ালে জড়ানো মেয়েটি। ঘরটা চৌকোণা। টালির ছাদ। তেমন কোন ফাঁক

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।