
বর্ষা দুপুর
দীপক বড়ুয়া প্রতি বছর ফাগুণ আসে। ফাগুণ এলে আমি ছুটে যাই রাঙামাটি।নির্জন জায়গা। নদীর কোলে সুনসান শহর। প্রতিবারে পর্যটন হোটেলে উঠি।দোতলায়। কয়েক বছর ধরে যাচ্ছি।হোটেলের

দীপক বড়ুয়া প্রতি বছর ফাগুণ আসে। ফাগুণ এলে আমি ছুটে যাই রাঙামাটি।নির্জন জায়গা। নদীর কোলে সুনসান শহর। প্রতিবারে পর্যটন হোটেলে উঠি।দোতলায়। কয়েক বছর ধরে যাচ্ছি।হোটেলের

জাকিয়া শিমু বাতাসি ব্যাঙের আদলে লাফিয়ে দাপিয়ে, ধপ ধপ আওয়াজে পুরোতল্লাট চষে বেড়ায়। তার মুখে বোল নেই কিন্তু সারাক্ষণ হাসে, কারণে-অকারণে হাসে ! খিলখিলিয়ে

কাজী লাবণ্য পৌষ সংক্রান্তির হিমহিম বিকেল। আসরের নামাজ শেষে বিছানায় বসে, জানালায় মুখ চেপে মা নির্নিমেষ তাকিয়ে থাকেন থই থই প্রজাপতি আকাশের দিকে। নীল

মোশতাক আহমদ রাজরোগ ও বিদ্রোহ অনেক অনেকদিন আগের কথা। সে সময়ে ভূ- ভারতে বর্ষার জলবেষ্টিত এক পাহাড়ঘেরা রাজ্য ছিল নাম তার কৃষ্ণপৌর। রাজ্যের সকল মানুষই

মোহিত কামাল পৌষমেলা বসেছে রমনার বটমূলে। তারই লাইভ শো দেখাচ্ছে একটি টিভি চ্যানেল। আদুরে পৌষ মাসে ঘরে ঘরে নতুন ধান উঠেছে। কৃষাণীর কর্মমুখর ঘামঝরানো শ্রম

লুৎফর রহমান রিটন আমার ছেলেবেলাটা ঝাপসা আর ধুসর হয়ে যাচ্ছে। ঝাপসা আর ধুসর হয়ে যাচ্ছে আমার কৈশোরটা। আমার যৌবনটা। আমার বর্ণালি শৈশব আর স্বর্ণালি যৌবনের

হোসেইন আজিজ বৃষ্টিভেজা এক সন্ধ্যা। আকাশে মেঘের ঘনঘটা, যেন কিছু একটা ঘটতে চলেছে আজ। সব টেলিভিশন চ্যানেল আর সামাজিক মাধ্যমে বারবার ভেসে আসছে এক জরুরি

ইয়াছিন ইবনে ফিরোজ তিন বছর পর দেশে ফিরল হিমেল। লন্ডনের বিশ্ববিদ্যালয়ে সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে পড়াশোনা শেষ করে ঢাকায় নেমেই প্রথম যাকে ফোন করেছিল সে আদিল।

অনন্ত পৃথ্বীরাজ তখন বিকেল। জাফর সাহেব বাজারে যাবেন। তাই কার কী লাগবে জানতে চাইলেন। লিস্ট থাকলে বাজার করতে সুবিধে হয়। ‘দাদু, তোমার আব্বুকে বলো আমার

জিল্লুর রহমান শুভ্র জাদুঘরের মতো দাঁড়িয়ে আছে লালটিনের ডাকঘর; তার সামনে এসে কপালের ঘাম মোছার পর দীর্ঘশ্বাস ফেলল ফাতিমা, ’এ দুনিয়ায় আমার কে আছে বল?’

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।