
ঘোড়ামুখী
জিল্লুর রহমান শুভ্র জাদুঘরের মতো দাঁড়িয়ে আছে লালটিনের ডাকঘর; তার সামনে এসে কপালের ঘাম মোছার পর দীর্ঘশ্বাস ফেলল ফাতিমা, ’এ দুনিয়ায় আমার কে আছে বল?’

জিল্লুর রহমান শুভ্র জাদুঘরের মতো দাঁড়িয়ে আছে লালটিনের ডাকঘর; তার সামনে এসে কপালের ঘাম মোছার পর দীর্ঘশ্বাস ফেলল ফাতিমা, ’এ দুনিয়ায় আমার কে আছে বল?’

অনুবাদ: জ্যোতির্ময় নন্দী [উর্দু সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় ও বহুলালোচিত গল্পকার গুলাম আব্বাসের জন্ম ১৯০৯ সালে অবিভক্ত ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের অমৃতসরে। উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালেই

রোকন রেজা পলাশ আমার ছেলেবেলার বন্ধু। একই গ্রামে, একই পাড়ায়, একই নদীর কোলের মধ্যে আমাদের বেড়ে ওঠা। আমাদের শৈশব-কৈশোর। পলাশ পড়াশুনায় মোটেই ভাল ছিল না।

মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ ব্রিজের মোড়ে যাত্রীর চাপ আকস্মিক বেড়ে যায়।’চায়না ব্রিজ’ নামে যার শুরু। চীনারা এটি বানিয়ে দিয়েছিল। আগে ট্রেনে কিংবা বাসে গেলে ব্রহ্মপুত্র ক্রস

রোখসানা ইয়াসমিন মণি সিনথি যেয়ো না,থামো। এই ভারী বৃষ্টির মধ্যে কোথায় যাচ্ছো?শাহানা ওরে থামা। মমতাজ উদ্দিনের চোখ ছানাবড়া। মেয়েটির কী হলো? এই বৃষ্টির মধ্যে কোথায়

আনোয়ারুল হক সদ্য শেষ করা গল্পের কপিটা বুক পকেটে নিয়ে ঘরের বাইরে বের হয়ে ঘরের দরজায় তালা দিল জাহিদ। রাস্তায় বের হতেই শীতের সকালের মিস্টি

শাহানারা স্বপ্না খুব ব্যস্ত-সমস্তভাবে হাঁটতে থাকে মালো পাড়ার সুখেন মাঝি। একহাতে তিন সের চিঁড়ে আর ছোট পুঁটুলিতে সামান্য গুড়। আরেক হাতে খালি সয়াবীন তেলের

আবদুস সাত্তার বিশ্বাস আজিজুলের বাড়ি থেকে কুলি প্রায় একশো কিলোমিটার দূরে। কুলি মুর্শিদাবাদ জেলার কান্দি মহকুমার একটা জায়গার নাম। জায়গাটা বেশ নামকরা। ভারতবর্ষের যেকোনও জায়গায়

গৌতম বিশ্বাস হরষিত যখন বাগমারা গাঁয়ে ধান কাটতে যাওয়ার কথা বলেছিল তখনই ছিদামের চোখে ভেসে উঠেছিল বৌ পারুলের মুখখানা। কতদিন যে দেখা হয় না ওই

ইদরিস আলী মধু আপন মাহমুদ ঝরাকেই ভাবছে। ক’দিন থেকে ঝরাই তার সমস্ত হৃদয়টা দখল করে আছে। আপনের মনে পড়ছে, ঝরা কী ভাবে হাসে, হেসে

রূপক বরন বড়ুয়া আমি মাসিক ‘আন্দরকিল্লা’ কাগজের নিয়মিত পাঠক। প্রতিবারের মতো হাতে নিলাম এবারের দৃষ্টিনন্দন প্রচ্ছদে ঢাকা জুলাই ২০২৫ সংখ্যা, হাতে নিয়ে নেড়ে চেড়ে দেখতেই

মাসুদ আনোয়ার ৬ ডিসেম্বর রাজশাহী বোর্ডের রেজাল্ট আউট হলো। আমি কুমিল্লা বোর্ডের পরীক্ষার্থী। ভেতরে ভেতরে অস্থির হয়ে উঠলাম। যে কোনোদিন কুমিল্লা বোর্ডও ফল প্রকাশ

সৈয়দ মনজুর কবির মনটা যখনই কেমন অজনা বিষণ্নতায় ছেয়ে যায় তখনই কেয়া জানালার ধারে এই চেয়ারটাতে এসে বসে। আজ অবশ্য অন্য একটা কারণ আছে

সুজন বড়ুয়া কবর থেকে বেরিয়ে মহিম অশরীরী রূপ নিল। সঙ্গে সঙ্গে গত কয়দিনের সব ঘটনা একে একে মনে পড়ে গেল তার। ফার্স্ট সেমিস্টারের পর

মনি হায়দার চোখ মেলে তাকায় সোাহেল হাসান। প্রথম দৃষ্টিতে সবকিছু অচেনা লাগে। কোথায় এলাম আমি? উঠে বসতেই মনে পড়ে গতরাতে অনেক ঝক্কি আর ঝামেলার