
জামাই আইস্সি (চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষার গল্প)
সুজন সাজু গাড়ির আওয়াজ য়ুনি জানালাদি হাপ্পোয়াই চার বেয়াকগুনে। রাস্তার অংগে ঘর বাজাইয়া। গাড়ি চলিলি আওয়াজ ঘরর ভিতরে য়ুনা যায়। এইদিন বিয়ালে হঠাৎ গরি

সুজন সাজু গাড়ির আওয়াজ য়ুনি জানালাদি হাপ্পোয়াই চার বেয়াকগুনে। রাস্তার অংগে ঘর বাজাইয়া। গাড়ি চলিলি আওয়াজ ঘরর ভিতরে য়ুনা যায়। এইদিন বিয়ালে হঠাৎ গরি

নিলুফা ইসলাম রাতের আকাশে ধবধবে তারকারাজি। সাথে আছে নজরকাড়া চাঁদের আলো।এমন সুন্দর রাতে উঠানে মাদুর পেতে হাসেম মিয়া একপলকে চাঁদের দিকে তাকিয়ে আছে। মনে

জাকিয়া শিমু আমার বাড়ির এই দিকটায় সন্ধ্যাবেলায় না থাকে দিনের আলো, না জমে ঠিকঠাক রাতের আঁধার। যার দরুন স্ট্রিট লাইটগুলো পরিপূর্ণতা পায় না! এমন

ইদরিস আলী মধু আবিদ সাহেব তার বাসার দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে যখন হাত ঘড়িতে চোখ রাখছিলেন তখন রাত পৌনে তিনটে। ল্যাম্পপোস্টের আলোয় সময়টা ভালোভাবেই দেখে নেন

ভাষান্তর : জ্যোতির্ময় নন্দী [প্রখ্যাত জাপানি লেখক হারুকি মুরাকামি (জন্ম: ১২ জানুয়ারি, ১৯৪৯)’র পরিচয় বিশ্ব সাহিত্যের পাঠকদের নতুন করে দেয়ার কিছু নেই । তাঁর

প্রকৃতির নিঃশ্চুপ হার ঘর আলো করে মনু চাষার ক্ষুদ্র কুটিরে প্রথম বংশধর এলে পাড়া প্রতিবেশীরা বলল, রূপবতী মায়ের গতরের রঙ পাইছে গো তোমার পোলা!

আনোয়ারুল হক বসুন্ধরা ফুড কোর্টে হাবিজাবি খেয়ে দীপা তন্ময়কে নিয়ে রওয়ানা হলো ডায়মণ্ড প্যালেসে। যাবো না যাবো না করতে করতে দীপাকে ফেরাতে না পেরে প্রবল

মোহাম্মদ আবদুর রহমান ভীর রাত। শুরু হয়েছে বজ্রপাতসহ বৃষ্টি। বজ্রপাতের শব্দে কেঁপে উঠছে ঘর—বাড়ি। যারা কুঁড়ে ঘরে থাকে তাদের বুকের উপর যেন বজ্র গুলো পড়ছে।

গৌতম বিশ্বাস ফোন রেখে ড্রইংরুমের সোফায় সবেই পিঠটাকে এলিয়ে দিয়েছি আর অমনি মায়ের গলা,” কার ফোন রে খোকা?” সারাদিন কতোই তো ফোন আসে। মা সাধারণত

ফাহমিনা নূর রইসুদ্দিন মোল্লাকে যেদিন দাফন করা হলো তার ঠিক সতের দিন পরে ফকফকা উঠানের মাঝে ময়লা ত্যানার মত বাদাইম্যার নিথর দেহটা পড়ে থাকতে

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।