
সৈয়দ মনজুর কবির-এর পাঁচটি অনুগল্প
অনড় প্রতিযোগিতা এই মাত্র ভোরের সূর্য লাল আভা ছড়িয়েছে! অসংখ্য কাক উড়ছে দিক্ বিদিক। শুধু একটি কাকের যত আগ্রহ ডাস্টবিনের পাশে তাকিয়ে থাকা লোকটির

অনড় প্রতিযোগিতা এই মাত্র ভোরের সূর্য লাল আভা ছড়িয়েছে! অসংখ্য কাক উড়ছে দিক্ বিদিক। শুধু একটি কাকের যত আগ্রহ ডাস্টবিনের পাশে তাকিয়ে থাকা লোকটির

সুজন সাজু গাড়ির আওয়াজ য়ুনি জানালাদি হাপ্পোয়াই চার বেয়াকগুনে। রাস্তার অংগে ঘর বাজাইয়া। গাড়ি চলিলি আওয়াজ ঘরর ভিতরে য়ুনা যায়। এইদিন বিয়ালে হঠাৎ গরি

নিলুফা ইসলাম রাতের আকাশে ধবধবে তারকারাজি। সাথে আছে নজরকাড়া চাঁদের আলো।এমন সুন্দর রাতে উঠানে মাদুর পেতে হাসেম মিয়া একপলকে চাঁদের দিকে তাকিয়ে আছে। মনে

জাকিয়া শিমু আমার বাড়ির এই দিকটায় সন্ধ্যাবেলায় না থাকে দিনের আলো, না জমে ঠিকঠাক রাতের আঁধার। যার দরুন স্ট্রিট লাইটগুলো পরিপূর্ণতা পায় না! এমন

ইদরিস আলী মধু আবিদ সাহেব তার বাসার দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে যখন হাত ঘড়িতে চোখ রাখছিলেন তখন রাত পৌনে তিনটে। ল্যাম্পপোস্টের আলোয় সময়টা ভালোভাবেই দেখে নেন

ভাষান্তর : জ্যোতির্ময় নন্দী [প্রখ্যাত জাপানি লেখক হারুকি মুরাকামি (জন্ম: ১২ জানুয়ারি, ১৯৪৯)’র পরিচয় বিশ্ব সাহিত্যের পাঠকদের নতুন করে দেয়ার কিছু নেই । তাঁর

প্রকৃতির নিঃশ্চুপ হার ঘর আলো করে মনু চাষার ক্ষুদ্র কুটিরে প্রথম বংশধর এলে পাড়া প্রতিবেশীরা বলল, রূপবতী মায়ের গতরের রঙ পাইছে গো তোমার পোলা!

আনোয়ারুল হক বসুন্ধরা ফুড কোর্টে হাবিজাবি খেয়ে দীপা তন্ময়কে নিয়ে রওয়ানা হলো ডায়মণ্ড প্যালেসে। যাবো না যাবো না করতে করতে দীপাকে ফেরাতে না পেরে প্রবল

মোহাম্মদ আবদুর রহমান ভীর রাত। শুরু হয়েছে বজ্রপাতসহ বৃষ্টি। বজ্রপাতের শব্দে কেঁপে উঠছে ঘর—বাড়ি। যারা কুঁড়ে ঘরে থাকে তাদের বুকের উপর যেন বজ্র গুলো পড়ছে।

গৌতম বিশ্বাস ফোন রেখে ড্রইংরুমের সোফায় সবেই পিঠটাকে এলিয়ে দিয়েছি আর অমনি মায়ের গলা,” কার ফোন রে খোকা?” সারাদিন কতোই তো ফোন আসে। মা সাধারণত

রূপক বরন বড়ুয়া আমি মাসিক ‘আন্দরকিল্লা’ কাগজের নিয়মিত পাঠক। প্রতিবারের মতো হাতে নিলাম এবারের দৃষ্টিনন্দন প্রচ্ছদে ঢাকা জুলাই ২০২৫ সংখ্যা, হাতে নিয়ে নেড়ে চেড়ে দেখতেই

মাসুদ আনোয়ার ৬ ডিসেম্বর রাজশাহী বোর্ডের রেজাল্ট আউট হলো। আমি কুমিল্লা বোর্ডের পরীক্ষার্থী। ভেতরে ভেতরে অস্থির হয়ে উঠলাম। যে কোনোদিন কুমিল্লা বোর্ডও ফল প্রকাশ

সৈয়দ মনজুর কবির মনটা যখনই কেমন অজনা বিষণ্নতায় ছেয়ে যায় তখনই কেয়া জানালার ধারে এই চেয়ারটাতে এসে বসে। আজ অবশ্য অন্য একটা কারণ আছে

সুজন বড়ুয়া কবর থেকে বেরিয়ে মহিম অশরীরী রূপ নিল। সঙ্গে সঙ্গে গত কয়দিনের সব ঘটনা একে একে মনে পড়ে গেল তার। ফার্স্ট সেমিস্টারের পর

মনি হায়দার চোখ মেলে তাকায় সোাহেল হাসান। প্রথম দৃষ্টিতে সবকিছু অচেনা লাগে। কোথায় এলাম আমি? উঠে বসতেই মনে পড়ে গতরাতে অনেক ঝক্কি আর ঝামেলার