
এই সময়ের নাট্যভাষা: চকিত ভাবনা
আলম খোরশেদ এই সময়ের নাট্যভাষা একটি জটিল ও গম্ভীর জ্ঞানতাত্ত্বিক প্রপঞ্চ, যার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে দর্শন, বিজ্ঞান, মনস্তত্ত্ব, ইতিহাস, ভূগোলের মতো বহুবিধ বিষয়াবলি। প্রশ্ন

আলম খোরশেদ এই সময়ের নাট্যভাষা একটি জটিল ও গম্ভীর জ্ঞানতাত্ত্বিক প্রপঞ্চ, যার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে দর্শন, বিজ্ঞান, মনস্তত্ত্ব, ইতিহাস, ভূগোলের মতো বহুবিধ বিষয়াবলি। প্রশ্ন

চিংলামং চৌধুরী জীবনযাত্রার বৈচিত্র্যের উপর ভিত্তি করে জন্ম নিয়েছে মারমাদের বিভিন্ন লোকদেবতা। যদিও মারমা নৃ-গোষ্ঠীর বৌদ্ধধর্ম চর্চা অতি-প্রাচীন। পার্বত্য অঞ্চলের বিপদসংকুল আরণ্যক জীবন থেকে

এস ডি সুব্রত কবিতায় প্রকাশিত হয় সমকালীন প্রসঙ্গ, দেশের রূপ বৈচিত্র্য, ভালো লাগা মন্দ লাগা নিয়ে বাঙালি কবিগণ মনের মাধুরী মিশিয়ে লিখেছেন শরতের কবিতা। প্রাচীনকালের

মোহাম্মদ শেখ সাদী আধুনিক যুগে সাহিত্য সমাজ-রাষ্ট্রের সামূহিক প্রবণতা ও অভিঘাত থেকে আন্তরপ্রেরণা গ্রহণ করেছে। অবশ্য আধুনিক রাষ্ট্র ও সমাজ-ব্যবস্থা গড়ে ওঠার পূর্বেও সমকালীন

ইসরাইল খান বাংলাদেশের সাহিত্য সংস্কৃতি ও সমাজের অগ্রগতিতে ‘নান্দীপাঠ’ এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা কেউ অস্বীকার করতে পারবেন বলে মনে হয় না। প্রকাশিত সংখ্যাগুলোর রচনা পরিক্রমায় দেখা

আলম খোরশেদ এমন প্রশ্নের উত্তরে অবহিতজনদের কেউ বলবেন, ‘ওই মহামানব আসে; দিকে দিকে রোমাঞ্চ লাগে মর্ত্যধূলির ঘাসে ঘাসে’; আবার কেউবা বলবেন, ‘হে নূতন দেখা দিক

শাকিল আহমদ এক. মুনির চৌধুরী তাঁর ‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটক লিখতে গিয়ে একটি সংলাপ দিয়েছেন—‘মানুষ মরে গেলে পঁচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, ক্ষণে ক্ষণে বদলায়, সকালে

আসহাবে কাহাফ আমাদের প্রজ্ঞা ও সাধনার যথেষ্ট ঘাটতি আছে, এ ঘাটতি থেকেই আমাদের সভ্য সমাজের প্রতিটি মানুষের অন্তরে প্রবেশ করেছে, পরশ্রীকাতরতা ও হীনমন্যতার! যার ফলশ্রুতিতে,

জসীম উদ্দীন মুহম্মদ বাংলা সাহিত্যে ঋতুর গানে বর্ষা একটি অন্যতম প্রধান অনুষঙ্গ। ষড়ঋতুর এই দেশে বর্ষা শুধু জলবায়বীয় পরিক্রমার অংশ নয়, বরং তা এক আবেগঘন,

প্রবীর বিকাশ সরকার এশিয়ায় রবীন্দ্রনাথ প্রথম নোবেল পুরস্কার অর্জন করার ফলে জাপানে তাঁকে নিয়ে ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়। তাঁকে সরকারের সমর্থনপুষ্ট আমন্ত্রণ পাঠানো হয় ১৯১৫

রূপক বরন বড়ুয়া আমি মাসিক ‘আন্দরকিল্লা’ কাগজের নিয়মিত পাঠক। প্রতিবারের মতো হাতে নিলাম এবারের দৃষ্টিনন্দন প্রচ্ছদে ঢাকা জুলাই ২০২৫ সংখ্যা, হাতে নিয়ে নেড়ে চেড়ে দেখতেই

মাসুদ আনোয়ার ৬ ডিসেম্বর রাজশাহী বোর্ডের রেজাল্ট আউট হলো। আমি কুমিল্লা বোর্ডের পরীক্ষার্থী। ভেতরে ভেতরে অস্থির হয়ে উঠলাম। যে কোনোদিন কুমিল্লা বোর্ডও ফল প্রকাশ

সৈয়দ মনজুর কবির মনটা যখনই কেমন অজনা বিষণ্নতায় ছেয়ে যায় তখনই কেয়া জানালার ধারে এই চেয়ারটাতে এসে বসে। আজ অবশ্য অন্য একটা কারণ আছে

সুজন বড়ুয়া কবর থেকে বেরিয়ে মহিম অশরীরী রূপ নিল। সঙ্গে সঙ্গে গত কয়দিনের সব ঘটনা একে একে মনে পড়ে গেল তার। ফার্স্ট সেমিস্টারের পর

মনি হায়দার চোখ মেলে তাকায় সোাহেল হাসান। প্রথম দৃষ্টিতে সবকিছু অচেনা লাগে। কোথায় এলাম আমি? উঠে বসতেই মনে পড়ে গতরাতে অনেক ঝক্কি আর ঝামেলার