

নবান্নে অপু বড়ুয়া মাঠে মাঠে সোনার ধান উপচে পড়ে খুশির বান। হাওয়া ভাসে সুর গানের পড়ল সাড়া নবান্নের। গাঁও গেরামে সুখের ধুম কারোর চোখে নেইরে
ভাঙনের শব্দ শুনি উৎপল দত্ত কাদা জলে দাঁড়িয়ে পুতুলগুলো গাছের শাখায় লাল নীল ফিতে কড়াইতে তো ছাই-চাপা আগুনের ছাপ অগ্নিতে জলের ভয়? কিসের সন্তাপ! বানের
সাম্যের জয়গান চৌধুরী শাহজাহান রূপের লাবণ্য নিয়ে নারী করোনা বড়াই ভালোবাসা নিয়ে কবি করে না লড়াই সাথী হয়ে রবো মিশে পাঁজরে পাঁজরে নষ্টজলে ডুব দিলে
পূর্ববাংলা থেকে বাংলাদেশ সুফিয়া শীলা ইতিহাসের রক্তাক্ত পথে নগ্ন পায়ে দেহের সকল উত্তাপ ঢেলে, দুর্বিপাকের ঘূর্ণিঝড় করে ছিন্নভিন্ন মাড়িয়ে হাজারও শ্বাপদের বেড়াজাল– উঠে দাঁড়িয়েছে আমার
আধমাখা প্রেম শহিদ মিয়া বাহার মরু-রোদ্দুর কবলে তরুলতা প্রেমার্দ্র শিশির কবির বুকে তৃষ্ণা, ক্ষুধা আর প্রেম কে তুমি সাহারা কুমারী কবি? বালিকা আস্তরণে জাগাও বুকে
আবাহন সারাবান তহুরা তোমার নাম নিয়ে আসে শুভ তোমার নাম নিয়ে আসে সন্ধ্যা তোমার নামে উড়ে শে^ত পায়রা বয়ে যায় নদী মধুছন্দা তোমার নামে বেজে
এখনও চোখের তারায় মুস্তফা হাবীব একটানা ন ‘ মাস অগ্নিখরায় রক্তক্ষরণের পর দেখেছিলাম একটি সুন্দর নির্মেঘ নতুন আকাশ, সলাজ সূর্যের হাসি, গাছে গাছে ভোরের দোয়েল।
তোফায়েল তফাজ্জল মাত্রা ছাড়া স্বাধীনতা বৈধ-অবৈধ শিঁকেয় তুলে কিছু করে ফেলতে চাওয়া লোকের স্বভাব। সে লাভের গুড় দেখভালের দায়ে যদি পিঁপড়ে গর্তের দু’পাশে বাড়বে শুধু
চেতনায় শহীদের কথা মিনু মিত্র দেখ কেমন লাল হয়েছে আমার মায়ের বুক। শকুনের দলগুলো সব কেড়ে নিল সুখ। রাজাকারের বাচ্চারা সব ছিল পাপে পূর্ণ, তাই

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।