পুঁচকে – মোহাম্মদ আলী
পুঁচকে মোহাম্মদ আলী মনু আমরা তো এখনও অসভ্য বুনো। (২) ভেঙেছো যখন মনুষ্যত্বের কব্জা লাল সবুজের নাম তখন লজ্জা। (৩) কালোর ভেতরে থাকে আলো লাগবেনা
পুঁচকে মোহাম্মদ আলী মনু আমরা তো এখনও অসভ্য বুনো। (২) ভেঙেছো যখন মনুষ্যত্বের কব্জা লাল সবুজের নাম তখন লজ্জা। (৩) কালোর ভেতরে থাকে আলো লাগবেনা
মেটাব তৃষ্না সবুজে শাহাবুদ্দীন আরিফ তোমার শ্যামলিমা ছুঁয়েছিল আমায় আনন্দলোকের মায়ায়, ক্যানভাসের বুকে আলপনা রঙিন স্বাপ্নিক বৃক্ষ ছায়ায়। দুরন্ত স্রোতে ভাসছিলাম দুয়ে সুন্দরের পথে ছুটে,
মোনালিসা তুমি কী ভাবছো সত্যব্রত খাস্তগীর কী ভাবছো তুমি মোনালিসা জগৎজীবন নাকি বিরহ কথন ধূসর জীবন নাকি প্রেমের যাতনা বলো কী ভাবছো? তুলির পরশে তুমি
খুকীর স্বাধীনতা আ ন ম ইলিয়াছ নয় এ খুকী চঞ্চল অধিক চৌদ্দ বুবুর ফড়িং মন, রাহেলা বুয়া উঠোন ঝাটে পুতুল ভাঙে সারাক্ষণ । পেঁচার ডাকে
দূরে বহুদূরে বদরুনেন্নসা সাজু (রমজান আলী মামুন স্নেহবরেসুকে) বুকের মাঝে তুষের আগুন করুণ গানের সুরে পিয়াস ধারা ঢালার ভাইটি দূরে বহুদূরে লেখার আলোর যাত্রী সে,
ফসলের নদী এ মাটি জানে ঘামের সাথে ঝরে পড়েছে সাদা ভাতের স্বপ্ন। দুই বুক চিরে দিয়েছে সোনালি ধান। তবুও চুলায় কেবল জ্বলেছে জলের হাঁড়ি। ধানগুলো
মৌলানা ও বাঁশির কান্না রিজোয়ান মাহমুদ মরা বাঁশিটি যখন বাঁশঝাড় ছেড়ে উঠোনের এককোণে চুপচাপ ভাঙা নিশ্চিহ্ন ঠোঁটের গান হয়ে ওঠে তখনই পরমায়ু নিয়ে কথা হয়।
গার্লস কলেজের মেয়ে গায় আমিনুল ইসলাম গার্লস কলেজের মেয়ে আমি, দেখে ফজর আলী মাঝে রাস্তা এলজিইডির– কখন থেকেই খালি! ইলামিত্রের নাতনী নিয়ে কণ্ঠে ন্যায়ের দাবি,
হাফিজ রশিদ খান অমরতা ছুঁয়ে যায় অমরতা সে তো তোমাকেই ছুঁয়ে যায় যেমন মা সন্তানের গাল ছুঁয়ে দেয় মমতায় একটা কঠোর সত্য ঘিরে-ঘিরে তোমাকে নিয়েছে

সুলতানা কাজী গ্রামীণ পরিবেশে কাটানো দুরন্ত ছোটবেলা আমার! গাছে চড়া থেকে শুরু করে খালে-বিলে মাছ ধরাও বাদ নেই তাতে। মনে পড়ে, সেই মধুর দিনের কথা।

রূপক বরন বড়ুয়া আমি মাসিক ‘আন্দরকিল্লা’ কাগজের নিয়মিত পাঠক। প্রতিবারের মতো হাতে নিলাম এবারের দৃষ্টিনন্দন প্রচ্ছদে ঢাকা জুলাই ২০২৫ সংখ্যা, হাতে নিয়ে নেড়ে চেড়ে দেখতেই

মাসুদ আনোয়ার ৬ ডিসেম্বর রাজশাহী বোর্ডের রেজাল্ট আউট হলো। আমি কুমিল্লা বোর্ডের পরীক্ষার্থী। ভেতরে ভেতরে অস্থির হয়ে উঠলাম। যে কোনোদিন কুমিল্লা বোর্ডও ফল প্রকাশ

সৈয়দ মনজুর কবির মনটা যখনই কেমন অজনা বিষণ্নতায় ছেয়ে যায় তখনই কেয়া জানালার ধারে এই চেয়ারটাতে এসে বসে। আজ অবশ্য অন্য একটা কারণ আছে

সুজন বড়ুয়া কবর থেকে বেরিয়ে মহিম অশরীরী রূপ নিল। সঙ্গে সঙ্গে গত কয়দিনের সব ঘটনা একে একে মনে পড়ে গেল তার। ফার্স্ট সেমিস্টারের পর

মনি হায়দার চোখ মেলে তাকায় সোাহেল হাসান। প্রথম দৃষ্টিতে সবকিছু অচেনা লাগে। কোথায় এলাম আমি? উঠে বসতেই মনে পড়ে গতরাতে অনেক ঝক্কি আর ঝামেলার