
একাত্তরের ঘাতকেরা এখনো ক্রিয়াশীল
হোসাইন আনোয়ার ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্ত দিয়ে অর্জন এই বাংলাদেশ। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ বিকেল ৪.৩০ মিনিটে ভারত-বাংলাদেশ সম্মিলিত বাহিনীর প্রধান লে.জেনারেল জগজিৎ সিং আরোরার নিকট

হোসাইন আনোয়ার ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্ত দিয়ে অর্জন এই বাংলাদেশ। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ বিকেল ৪.৩০ মিনিটে ভারত-বাংলাদেশ সম্মিলিত বাহিনীর প্রধান লে.জেনারেল জগজিৎ সিং আরোরার নিকট


বিজয়ের ৫২ বছর পরে এসে পেছনের দিকে তাকালে সত্যি অবাক হতে হয়। আমরা কী ছিলাম, এখন কী হয়েছি? যে বাঙালি জাতিকে ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ বলে কটাক্ষ


আলী তারেক পারভেজ কড়া নাড়ার শব্দে সচকিত দৃষ্টি আধ ভেজানো দরোজায় চলে যায়। একটি যুবক ছায়া সঠান দাড়িয়ে। ‘ভিতরে এসো’, বই থেকে চোখটা তুলে বললাম।

অমল বড়ুয়া হলভর্তি মানুষ। লাইটের আলো ঝলমল করে ঘুরপাক খাচ্ছে মঞ্চে স্থাপিত বৃত্তবদ্ধ বলয়ের ওপর। আধো-আলো আঁধারির তারল্যে বিমিশ্রিত হয়ে সারিবাঁধা চেয়ারে বসে আছেন শ’

জাকিয়া শিমু রমজান আলী দু’হাঁটুর চিপায় মাথা গুঁজে উঠোনের এককোণে জলচৌকির ওপর বসে আছে। তাকে দেখতে বহুদিনধরে ভোগা, বিপর্যস্ত-সান্নিপাতিকরোগীর মতো লাগছে। নির্ঘুমচোখের চারিধারে শ্বেতভাল্লুকের চোখের

মহি মুহাম্মদ কোকিলের কি সময় অসময় নেই? ডাকতেই হবে তাকে। বিরক্তিকর কেন? তার কানেই কেন এত জ¦ালা বর্ষণ করে? কুউ-কুউ-কুউ। মাথা থেকে যেন রক্তের ভেতরে

নুসরাত সুলতানা রাফিন ও নাহিদ বিকেলে চায়ের দোকানে টোস্ট বিস্কুট চায়ে ভিজিয়ে খাচ্ছে আর উচ্চতর গণিত নিয়ে কথা বলছে। আবার সাথে সাথে দুই বাড়িতে দুপুরে

জয়নুল টিটো নাইলনের তাগা দড়িতে টান দিতেই সোলেমান বুইজবার পারে কিছু একটা ঘটতে চলিছে। দড়ি টানার সময় তার গোটা দেহখান বাইন মাছের মতোন ত্যাড়া ব্যাকা

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।