
গণতন্ত্রহীন রাজনীতির অনিবার্য পরিণতি
আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ বাঙালি চিরকালই বিদ্রোহী। ইতিহাসের কোনো পর্বে সে কোনো পরাধীনতাকে বেশি দিন মেনে নেয়নি। উপমহাদেশের ক্ষমতার কেন্দ্র দিল্লি থেকে দূরে হওয়ায় এবং সাড়ে

আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ বাঙালি চিরকালই বিদ্রোহী। ইতিহাসের কোনো পর্বে সে কোনো পরাধীনতাকে বেশি দিন মেনে নেয়নি। উপমহাদেশের ক্ষমতার কেন্দ্র দিল্লি থেকে দূরে হওয়ায় এবং সাড়ে



জুলাই মাসের কোটাবিরোধী আন্দোলন শেষ পর্যন্ত আগস্টের ৬ তারিখে ১৫ বছর সরকারে থাকা আওয়ামী লীগের পতন ঘটিয়েছে। অভূতপূর্ব এই গণঅভ্যুত্থান ইতোপূর্বে ঘটিত গণ অভ্যুত্থানগুলোকে ছাড়িয়ে

১. ব্যাচেলর স্বামী (Bachelor Husband): এরা কেতাদুরস্ত, মুখে সর্বদা মিষ্টি হাসি থাকে। নিজেকে ব্যাচেলর বলতে ভালোবাসে। বয়স যতই হোক না কেন, কেউ ব্যাচেলর বললে খুশী

তসলিমা নাসরিন এমনি বরষা ছিল সেদিন, মেনেছি গো হার মেনেছি , ভালোবাসা মোরে ভিখারি করেছে তোমারে করেছে রানী, তুমি কি এখন দেখিছো স্বপন, এই

বাবুল সিদ্দিক ১৩৫০ কোটি বছর আগে ‘বিগ ব্যাং‘ এর সংঘটন হয়। এক মাধ্যমে বস্তু ও শক্তি অস্তিত্ব লাভ করে। বস্তু ও শক্তি অস্তিত্বমান হওয়া মানে

কত মায়া অফিসে রাজ্যের কাজ থাকুক আর না থাকুক কাজ শেষে বাড়ির সদর দরজায় এসে দাঁড়ালেই শান্তি। তেমনি একদিন সদর দরজায় এসে কল ইন

রোখসানা ইয়াসমিন মণি মি. স্যামন ক্লাসে চোখ বুলাচ্ছেন। নিউকামার খুঁজছেন। মাত্র দুজন পেয়ে বল্লেন, তোমাদের থেকে একজন আমার কোশ্চেনের এনসার করবে। আচ্ছা, জিওসায়েন্সে একটি আবিষ্কার

আজিজুল হক সতেরো দিন ধরে নিউইয়র্কের রচেস্টার জেনারেল হাসপাতালে শুয়ে আছি। ডাক্তার বলেছে সময় বেশি নেই। আমারও তেমনটাই মনে হচ্ছিল। তবু আমি আরো স্পেসিফিক

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।