
আইনাল হক এর গুচ্ছ কবিতা
ব্যাগ ভর্তি সংকট নিয়ে ঘুরে বেড়াই ধোঁয়া ওঠা কাপে চুমুকের ফাঁকে জীবন্ত হয় রাজনীতি ওমুক স্বৈরাচার তমুক রাজাকার আলোচনায় বাদ যায় না হাওয়া ভবন

ব্যাগ ভর্তি সংকট নিয়ে ঘুরে বেড়াই ধোঁয়া ওঠা কাপে চুমুকের ফাঁকে জীবন্ত হয় রাজনীতি ওমুক স্বৈরাচার তমুক রাজাকার আলোচনায় বাদ যায় না হাওয়া ভবন

ধাত্রি ধাত্রি-মা বেশি চালাক হলে সুস্থ বাচ্চাজন্ম সংকটাপন্ন হয়ে ওঠে একটি সুস্থ জলাশয় আর একটি সুস্থ মা, দুটোই পৃথিবীর জন্য বয়ে আনতে পারে কমলাগন্ধা ভবিষ্যৎ।

এক. অক্টোপাসের অষ্ট বেড়ি ঘুমিয়ে থাকো রাত বাহিরে তখন প্রবল আলো হৃদয়ে সম্পাত দুই. আসবে কি না আসবে ছিলে সংশয়ে আগন্তুকের ডাকে, অচেনা এক

খুকুমণি আছিয়ার লাশ আসাদ মান্নান লক্ষ্মণ মোটেই ভালো নয়– চারিদিকে শুধু ভয় আর ঘনঘোর আতঙ্কের বিভৎসিত ছায়া ; অবাক হবার মতো তেমন কিছুই

সোনালু ফুলের রেণু এক. সংবাদটি পৌঁছে দিয়ো বাসর রাতের অন্ধকার আলোর অধিক নক্ষত্র এখানে একা নয় তার সঙ্গে ছায়াপথও আছে মায়াবতী, কোথাও

সবুজ কুঁড়িতে রক্তের ডাক রূপক বরন বড়ুয়া এক পা এগুলে দু’ পা আসি পিছিয়ে দূর্বার ডগায় শিমুল কৃষ্ণচুড়ায় রক্তের ডাক বর্ণমালারা জেগে ওঠে হেঁটে

ফেরা নিজের ফিরে আসার দিকে তাকিয়ে আছি একটা আকাশ একটা পথ আর একটা পা পরষ্পরকে জড়িয়ে ধরে পড়ে আছে গুহায় ধূলি ওড়া একটা

লোকটা দাঁড়িয়েছিলো লোকটা দাঁড়িয়েছিলো সবার সাথে যাঁর যাবার কথা ছিলো আগুনে কিংবা সমুদ্রে। লোকটা তারুণ্যের স্পর্ধায় পথরোধ করে আমাদের জ্বলতে ও জ্বালাতে বলেছিলো

শ্লীলতার লেবেনচুষ অকস্মাৎ ঘূর্ণিবাত্যা ঝড়ে, চতুষ্পাটি তছনছ – নির্মাণের খুঁটি যায় ধসে, খুটিনাটি তাণ্ডব-উৎসব । কম্পমান লোকালয় দাউ দাউ। জান্তব দাহন, বজ্রাঘাত, রাক্ষুসী
১. নেই ঘুম চোখে নেই সুখ বুকে নেই কোন অবসর আছে শত কথা শুধু ব্যাকুলতা বিরহের বালুচর কাটে না কিছুতেই এই প্রহর ২. ভোর

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।