
রবি বাঙালি’র একগুচ্ছ গীতিকবিতা
রঙের বন্ধু রে রঙের বন্ধু রে তুই বিহনে পরাণ আমার রয়না প্রাণে রে দিবানিশি চোখের জলে তোরেই খুঁজি রে।। তোর প্রেমেতে ঘর ছেড়েছি

রঙের বন্ধু রে রঙের বন্ধু রে তুই বিহনে পরাণ আমার রয়না প্রাণে রে দিবানিশি চোখের জলে তোরেই খুঁজি রে।। তোর প্রেমেতে ঘর ছেড়েছি

১ নিরন্ন লাশ একান্নে বাঁচছে যারা খুদকুড়ো লতাপাতা খেয়ে অন্ধকার জঙ্গল জঠরে যাবতীয় খিদের অধিকার চুরি করে কায়েম হয়েছি আমরা যারা যৌথ খামার নিয়ে আজো

মানুষ কতদূর যেতে পারে মানুষ কতদূর যেত পারে? ধানের চারা লাগানো থেকে শুরু করে যখন জেনেছে সব ধান গাছই মা হবার ক্ষমতা রাখে ,

হেমন্তের পাখি দ্বৈত দেশ। ঋতু সংকট, কিছুটা হাহাকার কিছুটা ছক্কা আর খানিকটা চার। চার ঋতুর বৈচিত্র্যে- হেমন্ত নেই। মিসিং, সে মন তো নেই। স্বদেশে

বিশ্বজিৎ মন্ডল টারকুইজ কালারের শার্টটায় বেশ মানিয়েছে অরিঘ্নকে। স্টেজের দিকে নয় অ্যাংকারের দিকে তাকিয়ে আছে ঝরনা। স্কুলের বার্ষিক স্কুলের অনুষ্ঠানে অ্যাংকারিং করছে অরিঘ্ন। তার

শিশুগান ও অর্জুনের ছায়া হামিদ রায়হান নক্ষত্র ডুবে গেলে আমি তাকাই না আকাশে, আমি শুনি মাটির ভেতরে পচে যাওয়া কালের ফিসফাস। সেখানে স্রোত নেই,

তোশাখানার মালিক সাপুড়েদের লাউয়ের খোলে নল লাগানো বাঁশি আজ কার হাতে? ফরমাশ মতো জুতো পরে হাঁটে —হাটবাজারে! আক্কেল দাঁত ওঠার পরও আক্কেল হয় না

ভাষান্তর: জিললুর রহমান ১. যেদিন লেনিন গেলেন পরপারে মৃত্যু-দেখা এক সেনা, গল্পটা সে বলে, তার কমরেডদের কাছে: আমি চাইনি এটা বিশ্বাস করতে। আমি ভেতরে

শঙ্খশুভ্র পাত্র-এর দু’টি কবিতা অপস্রিয়মাণ ‘স্বাক্ষর’ রইল সখ্য সে কি তুমি বক্ষ পেতে নেবে? বিশ্ব কবিতার দিনে, যাবতীয় হিসাবনিকাশ ভুলে, অপরাহ্ণে, কাহ্ন– দাউদাউ

পাঁচ. ঝিনুকের জলাশয়ে আমার আবাস মিয়ার দালানে মিয়া-মহাজন নেই ঝিনুক। ঝিনেদা। পায়রা চত্বরে দেখি কতিপয় ভিক্ষুকের দুঃখপ্রাপ্ত মুখ। দুদ্দু শাহ। পাঞ্জু শাহ। লালনের গ্রাম

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।