
বৈদেশিক মুদ্রা ও বিষধর সাপ
রোকন রেজা নিয়ামত আলি একটু এলোমেলোই হাঁটছিল। হেরিংবন রাস্তা থেকে নেমে মেঠোপথ ধরেছে সে। সন্ধ্যের আগে আগে এক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেছে। পথের দু’ধারে ছোট

রোকন রেজা নিয়ামত আলি একটু এলোমেলোই হাঁটছিল। হেরিংবন রাস্তা থেকে নেমে মেঠোপথ ধরেছে সে। সন্ধ্যের আগে আগে এক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেছে। পথের দু’ধারে ছোট

লিয়াকত হোসেন আজও জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি চারদিক সাদা তুষারে ছেয়ে আছে। তুষারপাত হয়েছে রাতে। ভোরের রোদে চিক চিক করছে চারপাশ। ফ্যাকাশে আপেল গাছে পাখির

নুসরাত সুলতানা রহমতের সাথে কথা বলা শেষ হতেই আফজাল সাহেবের রাগে-দুঃখে ক্ষোভে সব ভেঙে ফেলতে ইচ্ছে করে। দাঁতে দাঁত চেপে হাত মুঠো করে আফজাল সাহেব

কাজী লাবণ্য নন্দীবাড়ি গ্রামের রাস্তাটা পেরুলেই গোহাট। সেখানে গোবর, খড়, বিচালি, ঘাস পড়ে আছে। গতরাতে এখানে গরুর হাট বসেছিল। সামনে বড় ঈদ। মোছলমানদের বাড়িতে অসংখ্য

শোয়ায়েব মুহামদ এক হেজা বৃত্তান্ত শ্রাবণ মাসের। অমাবস্যা আর নি¤œচাপের সিগনালে সকাল থেকে টানা বৃষ্টি আর তার ভেতর হেজা যায় নয়টা লাউ নিয়ে হাটে।

ওয়াহিদুর রহমান শিপু ঋতুপর্ণ ঘোষ ছিলেন একান্তই সত্যজিৎ রায়ের ভাবশিষ্য। দুই দশকের কর্মজীবনে তিনি বারোটি জাতীয় পুরস্কারের পাশাপাশি কয়েকটি আন্তর্জাতিক পুরস্কারেও ভূষিত হয়েছেন। এত অল্প

মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ বাঁশের বেড়ার ফুটো দিয়ে কতো কীইতো দেখা সম্ভব হয়। রাত দশটায় ঝগড়াঝাটি, সকাল দশটায় ঝগড়াঝাটি, বিকেল পাঁচটায় ঝগড়াঝাটি। এখন সতী-সাহাব পরিবারের কমন

দীপক বড়ুয়া বাবার দুই ছেলে আমরা। আমি ছোট, দেশে থাকি, দাদা বিদেশে। একসময় বাবার অনেক ব্যবসা ছিল। প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী ছিলেন। আমাকে, দাদাকে অনেকদূর পড়িয়েছেন।

আজিজুল হক : বিপাশা’র সাথে আমার বিয়ে হয় তার বড়বোন ‘আশা’ কে দেখতে গিয়ে। আমার এমন অদ্ভুত ও অশোভন কা- নিয়ে সে সময় এবং

দেবাশিস ভট্টাচার্য ক’দিন থেকে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। আকাশের ভাবগতি বোঝা মুশকিল। এই রোদ উঠে আবার হঠাৎ করে কালো মেঘ দল বেঁধে এসে চারপাশ ঘিরে

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।