
পোকামানুষের ভবলীলা
জাহাঙ্গীর আজাদ: একফোঁটা মেঘের চিহ্ন ছিলো না আকাশে, ঝড়বৃষ্টির কথাও ছিলো না তাই, দু’এক মোচড় দমকা বাতাসের ধাক্কাও গতরে লাগলো না কারও। তামাম রাইতভর আলগা

জাহাঙ্গীর আজাদ: একফোঁটা মেঘের চিহ্ন ছিলো না আকাশে, ঝড়বৃষ্টির কথাও ছিলো না তাই, দু’এক মোচড় দমকা বাতাসের ধাক্কাও গতরে লাগলো না কারও। তামাম রাইতভর আলগা

মুহম্মদ র ই শামীম: চলে আসার সময় কোনো আড়াল থেকে হলেও শ্রুতিকে দেখার পলাশের খুব ইচ্ছে ছিল। ইচ্ছে তো করবেই। একজন মানুষকে শুধু একনজর দেখার

ইলিয়াস বাবর : সামনে ঝুলানো দেয়াল ঘড়িটার দিকে বার কয়েক তাকালেন রিয়াজ সাহেব। নামাজের বাকি আর বেশিক্ষণ নেই। তারউপর জরুরত সারার ব্যাপার আছে। তার আবার

আশরাফ উদ্দীন আহমদ : বরাবরই সে-ই কথাটা বলে আসছে মোতালেব শেখ। কিন্তু কোনোভাবেই কান দিচ্ছে না রোমজান খন্দকার। গাঁও-গেরামের ছেলে-ছোকরাদের একটু আধটু ভেবে চিন্তে চললে

হানিফ ওয়াহিদ: সবেমাত্র শুয়েছি, রাত আর কতো হবে, আনুমানিক এগারোটা কি সাড়ে এগারোটা । দরজায় টুকটুক আওয়াজ হচ্ছে। আমি দরজা খুলে দেখি লতা ভাবি। মুখটা

জয়নুল টিটো: বাঁশের লাঠিটার আগাগোড়াই গিরা। মাপে দুই হাত মতো হবে। টনটনে। যে কাউকে কাবু করতে এর একটা ঘাঁ…ই যথেষ্ট। হয়েছে ও তাই। বাংলোর

মহি মুহাম্মদ : নদী এখানে বাঁক নিয়েছে মেয়েদের কোমরের মতো। তারপর উপচে উঠেছে তার নধর দেহ। তার আগ পর্যন্ত তাকে লাস্যনটী চঞ্চলা, ধেয়ে আসা কামিনী

কাজী লাবণ্য : চল্লিশদিন পার না হতেই কুসুমের বাপ বাড়ি থেকে বের হয়ে ‘কামাই’ করতে চলে গেল। এতগুলা মানুষের খানা খাদ্যের জন্য সের তিনেক চাল

রোখসানা ইয়াসমিন মণি : আমাকে থানায় নেয়ার পর বাসায় কী হয়েছে জানা যায়নি। বলতে গেলে জানতে দেয়া হয়নি। কত বলেছি পুলিশ অফিসারকে একটি কল করার

মনি হায়দার: আমি ঢাকা শহরের মাথায় মুততে চাই ছবির হাটে জাকিরের চায়ের দোকানের বাদাম গাছটার গায়ে পিঠ ঠেকিয়ে গুড়ের চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে ভাবে

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।