
বিদায় জওশন আরা
ড. মুহাম্মদ ইউনূস হঠাৎ জওশান আরার মৃত্যু সংবাদ শুনে মনটা দুঃখে ভরে গেলো। অনেক দিন যোগাযোগ নেই সেটা একরকম কথা। কিন্তু একেবারে আমাদের চিরতরে ছেড়ে

ড. মুহাম্মদ ইউনূস হঠাৎ জওশান আরার মৃত্যু সংবাদ শুনে মনটা দুঃখে ভরে গেলো। অনেক দিন যোগাযোগ নেই সেটা একরকম কথা। কিন্তু একেবারে আমাদের চিরতরে ছেড়ে

আবুল ফজল সভাপতি, উপস্থিত আইনজীবী ও সুধীমণ্ডলী, ডাক্তারের নিষেধাজ্ঞা থাকায় আমার পক্ষে ইচ্ছা থাকলেও এ সভায় উপস্থিত থাকা সম্ভব হলো না। এ জন্য আমি দু:খিত।

ড. আবু নোমান এখন প্রাচীন বাংলার যে স্থাপত্যগুলো পাওয়া সম্ভব সেগুলোকে প্রত্মতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষ বললেও বলা যেতে পারে। স্থাপনা সমাজের সভ্যতার একটি অন্যতম নিদর্শন বা উপাদান।

রুদ্র সুশান্ত “মৃত্যু মানে আলো নেভানো নয়, এটি কেবল প্রদীপ জ্বালিয়ে দেওয়া, কারণ ভোর হয়েছে।” ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর’ সিলভিয়া প্লাথ (Sylvia Plath) বিশ শতকের সবচেয়ে জনপ্রিয়,

অমল বড়ুয়া পুঁথিগান বাংলার লোকসাহিত্য ও সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। এককালে চিরায়ত বাংলার বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম ছিল পূঁথিগান। বহুকাল পূর্ব হতেই পুঁথির শ্লোকের মাধ্যমে

নাজমুল টিটো (রবীন্দ্রনাথের বাঁশি) # প্রাচীন ভারতীয় ধ্যান ও তপস্যার রূপ ফুটে ওঠে নৈবেদ্য (১৯০১) কাব্যে। এখানে কবি বাঁশিতে তোলেন আধ্যাত্মিক ও

ড. মহীবুল আজিজ ১১. বাপে আজায় নাই দুলি, আগে দিয়ে দুই ঠেঙ তুলি। A similar expression to “বাপে আজায় নাই, & c.’ (Prov. No. 4)

আলম খোরশেদ পান্ডুলিপি, টীকাভাষ্য, নির্ঘণ্ট, পরিশিষ্ট জাতীয় শব্দাবলি, এক কথায় গবেষণার কথা শুনলে গায়ে জ্বর আসে না, এমন মানুষের সংখ্যা জগতে বিরল। অথচ ঠিক এই

মহীবুল আজিজ জেমস ড্রমন্ড এন্ডার্সন (১৮৫২-১৯২০), সংক্ষেপে জে ডি এন্ডার্সন আজ থেকে একশ’ সাতাশ বছর আগে চট্টগ্রামী প্রবাদের সর্বপ্রাথমিক গ্রন্থটি রচনা-সম্পাদনা করে প্রকাশ করেছিলেন। চট্টগ্রামী

তৌফিকুল ইসলাম চৌধুরী জীবনানন্দ দাশ বাংলা সাহিত্যের একজন শক্তিমান কবি, বাংলা কবিতায় যার আগমন সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র ও নিজস্ব কাব্যভাষা নিয়ে। প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘ ঝরাপালক

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।