
গুরু-শিষ্য সম্পর্ক : রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল
তাপসী চক্রবর্তী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘১৪০০ সাল’ কবিতা লেখেন ১৩০২ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন মাসে। কবিতাটিতে রবীন্দ্রনাথ শতবর্ষের পরের পাঠককে বসন্তের পুষ্পাঞ্জলি পাঠিয়েছেন। ‘আজি হতে শতবর্ষ পরে

তাপসী চক্রবর্তী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘১৪০০ সাল’ কবিতা লেখেন ১৩০২ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন মাসে। কবিতাটিতে রবীন্দ্রনাথ শতবর্ষের পরের পাঠককে বসন্তের পুষ্পাঞ্জলি পাঠিয়েছেন। ‘আজি হতে শতবর্ষ পরে

জ্যোতির্ময় নন্দী আন্তর্জাতিক বুকার পুরস্কার ২০২৪ পেয়েছে জার্মান কথাসাহিত্যিক জেনি এর্পেনবেকের লেখা উপন্যাস কায়রস। জার্মান ভাষায় লেখা মূল বইটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন মাইকেল হফম্যান। পুরস্কারের

আলম খোরশেদ জন্মেছিলেন নরেন নামে, ১৮৮৭ সালে, পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগণায়, এক বামুন পন্ডিতের ঘরে। কিন্তু পাড়াগাঁর সেই গরীব-গুর্বো, ভেতো ছেলেটিই কালক্রমে ধুতি-পৈতে ছুড়ে ফেলে, মানবেন্দ্রনাথ,

আলম খোরশেদ আর কিছুদিনের মধ্যেই বাংলাদেশের চলতি অর্থবছরের বাজেট ঘোষিত হবে। আর অমনি শুরু হয়ে যাবে সবখানে বাজেট নিয়ে আলোচনা, সমালোচনা। প-িতেরা, তথা অর্থনীতিবিদ, ব্যাংকার,

পিংকু দাশ লেখনীর মাধ্যমে যাঁরা মানবতার জয়গান গেয়েছেন, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁদের মধ্যে অন্যতম। মানুষকে নিয়ে তিনি আরাধনা করতেন। তাঁর বিভিন্ন কাব্যে প্রেম ও মৈত্রীর

সৌভিক চৌধুরী রবীন্দ্রনাথ তাঁর আশি বছরের দীর্ঘ জীবনে সাহিত্য এবং সঙ্গীতের অজগ্র কীর্তি মানুষকে দিয়ে গেছেন। এই কীর্তিমান হওয়ার পেছনে নিরহঙ্কারী চেতনার বৈশিষ্ট্যকে ধারণ করে

স্বপন মাহমুদ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১তম ব্যাচ-এর জনৈক বন্ধুর একটি পোস্ট আমার আজকের ভাবনার উৎস। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শিক্ষকতাকে শ্রেষ্ঠ পেশা-হিসেবে উল্লেখ করে দেয়া এই পোস্ট

শাহানারা স্বপ্না বলা হয়ে থাকে এককালে আমাদের এ দেশ ছিল ‘সোনার বাংলা’। ইতিহাসে আছে কি তার সোনালি প্রতিচ্ছবি? ইতিহাস মুছে ফেলে না কোন কিছুই। সেলুলয়েডের

মাহবুবা চৌধুরী শ্রমিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে মালিক ও শ্রমিকের মধ্যকার ন্যায় ও নীতিগত সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠা ও শ্রমিকদের প্রতি আর্থিক ও মানবিক অবিচার প্রতিরোধ, আট

ড. আহমেদ মাওলা বাংলা কবিতার পাঠক মাত্রেই জানেন,রবীন্দ্রনাথের নিস্তরঙ্গ কাব্যপ্রবাহ, তিরিশি কবিদের নিষ্প্রভ,অলস শব্দগুচ্ছের বিপরীতে নজরুলের ‘বিদ্রোহী’কে শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ কবিতা বলা যায়। সচকিত ভাষাভঙ্গি,সরাট কণ্ঠস্বর

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।