এখন সময়:বিকাল ৪:৩৬- আজ: শুক্রবার-২১শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ-৭ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ-বসন্তকাল

এখন সময়:বিকাল ৪:৩৬- আজ: শুক্রবার
২১শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ-৭ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ-বসন্তকাল

পঁচাত্তরপরবর্তী প্রতিবাদী ইতিহাসের মূল্যবান কয়েকটি দলিল

মিনার মনসুর :

বাঙালির ইতিহাসের ঘৃণ্যতম ও বর্বরোচিত সেই হত্যাযজ্ঞের পর সাড়ে চার দশক অতিক্রান্ত হতে চলেছে। অনিঃশেষ অন্ধকারের মহাসমুদ্র পাড়ি দিয়ে আমরা উপনীত হয়েছি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষের অদৃষ্টপূর্ব আলো ঝলমলে এক সোনালি বন্দরে। বিশ^জুড়ে বছরব্যাপী নানা উৎসব-আয়োজনের মধ্য দিয়ে যাপিত হয়েছে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এই বাঙালির জন্মশতবর্ষের সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। তাঁকে নিয়ে প্রকাশিত হচ্ছে অসংখ্য বই। লেখা হচ্ছে শত শত কবিতা, গল্প ও প্রবন্ধ। কিন্তু কোথায় যেন একটা ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছে অতি দরকারি কিছু কাজ। পঁচাত্তর ট্রাজিডি যে কেবল কিছু কুলাঙ্গারের কাপুরুষতার ইতিহাস নয়, একই সঙ্গে জীবনপণ প্রতিবাদের, দ্রোহেরও ইতিহাসÑ তা যেন আমরা ভুলে না যাই। সর্বোপরি, বঙ্গবন্ধু যে-আদর্শের জন্য জীবন দিয়েছেন সেই আদর্শের চর্চা থেকে আমরা যেন বিচ্যুত না হই। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে অতি গুরুত্বপূর্ণ এদিকটাতে আলো পড়ছে কম। বলার অপেক্ষা রাখে না যে বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাদুকরী নেতৃত্বে সোনার বাংলার যে-স্বপ্ন ক্রমেই মূর্ত হয়ে উঠছে তাকে পরিপূর্ণভাবে সফল করতে হলে নিরন্তর গবেষণা ও বঙ্গবন্ধুচর্চার কোনো বিকল্প নেই এবং তা এখনই শুরু করা উচিত। বৃহৎ ও অত্যাবশ্যক সেই কর্মযজ্ঞের সূচনা হিসেবে পঁচাত্তর-পরবর্তী প্রতিবাদী ইতিহাসের মূল্যবান কয়েকটি দলিল এখানে উপস্থাপন করা হলো।

 

এপিটাফ

বঙ্গবন্ধুর তৃতীয় শাহাদত বার্ষিকী সংখ্যা

সম্পাদক: মিনার মনসুর ও দিলওয়ার চৌধুরী

প্রচ্ছদ: মিনার মনসুর

প্রকাশকাল: ১৫ আগস্ট ১৯৭৮।

৩৮৬ সিরাজুদ্দৌলা সড়ক, আন্দরকিল্লা, চট্টগ্রাম।

পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৩৮

 

কার্টিজ পেপারে কাঠের ব্লকে মুদ্রিত প্রচ্ছদজুড়ে ছিল বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ছবি। আর সেই ছবির ওপরে ছিল তাঁর সুনির্বাচিত কয়েকটি বাণী। সর্বশেষ মুদ্রিত বাণীটি লক্ষণীয়: ‘আমার অবস্থা যদি চিলির আলেন্দের মতোও হয়, তবুও আমি সমাজতন্ত্রের প্রশ্নে আপস করবো না।’ ‘এপিটাফ’ নামকরণের মূলেও ছিল বঙ্গবন্ধু হত্যার বিষাদময় পটভূমি। সংকলনের তৃতীয় পৃষ্ঠাজুড়ে ছিল বঙ্গবন্ধুর ছবি-সংবলিত দুই পঙ্ক্তির অনন্য এক উৎসর্গপত্র। মিনার মনসুরের লেখা সেই পঙ্ক্তিদুটি হলো:

পরের সুখ আনতে গিয়ে যার কেটেছে তিনকাল

সেই লোকটা হারিয়ে গেলো কেমন হলো দিনকাল!

 

নিউজপ্রিন্টে লেটারপ্রেসে মুদ্রিত ডিমাই ১/৮ সাইজের এ সংকলনে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ৪টি প্রবন্ধ, একটি সম্পাদকীয় (পুনর্মুদ্রিত) এবং ১২টি কবিতা ছাপা হয়।  লেখক তালিকা/সূচিপত্র নিচে তুলে ধরা হলো: প্রবন্ধ/গদ্য

প্রেমের প্রদীপ আগুনের শিখা/ওবায়েদ-উল হক (সাংবাদিক)

সংস্কৃতি অপ-সংস্কৃতি/ড. হুমায়ুন কবির (রাজীব হুমায়ুন, শিক্ষক)

বঙ্গবন্ধু ও কয়েকটি দুর্লভ মুহূর্ত/রঞ্জন চৌধুরী (ভারতীয় সাংবাদিক)

বাংলার বন্ধু বঙ্গবন্ধু/খোরশেদ আলম সুজন (ছাত্রনেতা)

 

কবিতা

কাঠের নৌকা/ইউসুফ পাশা

ঘরে ফিরছে মানুষ/তারাপদ রায়

খেলনার পাপে/সানাউল হক খান

বাতাসের মতো/ময়ূখ চৌধুরী

ভালোবাসা/মুশফিক হোসাইন

স¤্রাট ও তার প্রতিদ্বন্দ্বী/নিতাই সেন

ফেরারী ঘুমের খোঁজে/মিনার মনসুর

লাশ কাটা ঘরে লাশ/মৃণাল বড়–য়া

আমিও দেখাতে পারি/নাজিম উদ্দিন নাজু

গোপন সংবাদ/শাহাবুদ্দীন নাগরী

রাজাধিরাজ: এত উল্লাস কেন/দিলওয়ার চৌধুরী

আমার স্বাধীনতা/ওমর আলী

সহসা আগুন জ¦লে যমুনার জলে/আসাদ মান্নান

 

সম্পাদকীয়

আমরা ভুলিনি (পুনর্মুদ্রিত। বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ১৯৭৩ সালের ১০ই জানুয়ারি দৈনিক বাংলায় প্রকাশিত)

 

শেখ মুজিব একটি লাল গোলাপ

সম্পাদক: মিনার মনসুর ও দিলওয়ার চৌধুরী

প্রচ্ছদ: খালিদ আহসান

প্রকাশকাল: সেপ্টেম্বর ১৯৭৯

প্রকাশক: এপিটাফ প্রকাশনী

৩৮৬ সিরাজুদ্দৌলা সড়ক, আন্দরকিল্লা, চট্টগ্রাম।

পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১৩২, বই বাঁধাই।

বঙ্গবন্ধুর চতুর্থ শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত এ-গ্রন্থটি ছিল পঁচাত্তর-পরবর্তী সময়ে জাতির পিতাকে নিয়ে প্রকাশিত প্রথম স্মারকগ্রন্থ। অফসেটে চাররঙে মুদ্রিত প্রথম প্রচ্ছদে লালের পটভূমিতে বাংলাদেশের গোটা মানচিত্র জুড়ে ছিল বিশাল একটি কালো শিলাখ-। সেই জগদ্দল পাথরটি তৈরি হয়েছিল বঙ্গবন্ধুসম্পর্কিত খবর-সংবলিত সেই সময়কার বিভিন্ন পেপারকাটিং দিয়ে। সেই পাথর ফুঁড়ে মাথা তুলেছিল একটি গোলাপ। সেটি ছিল শোককে শক্তিতে পরিণত করার আমাদের মৃত্যুঞ্জয়ী অভিযাত্রার প্রতীক। শেষ প্রচ্ছদে ছিল সাদা পাজামা-পাঞ্জাবি পরিহিত বঙ্গবন্ধুর একটি সৌম্যদর্শন ছবিÑ যা প্রথম দর্শনেই আমাদের মনে একটি শ্বেত পায়রার প্রশান্তি এনে দেয়। বাঙালির স্বাধীনতার ইতিহাসের তীর্থস্থান ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়ির চত্বরে পাইপ হাতে বসে আছেন তিনি। হত্যা ও বর্বরতার বিপরীতে এ ছবিটি হয়ে উঠেছিল শান্তির এক শাশ্বত বিজ্ঞাপনÑ যাকে জুলিওকুরী সম্মানে ভূষিত বঙ্গবন্ধু আমৃত্যু শিরোধার্য করেছিলেন।

সাদা কাগজে (কেপিএম) লেটার প্রেসে মুদ্রিত এ স্মারকগ্রন্থে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে মোট ১০টি প্রবন্ধ/গদ্য এবং ২৫টি কবিতা ছাপা হয়েছিল। লেখক তালিকা/সূচিপত্র নিচে তুলে ধরা হলো:

 

প্রবন্ধ/গদ্য

ড. মযহারুল ইসলাম: বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি

ড. আবদুল মতিন চৌধুরী: ব্যক্তি মুজিব ও তাঁর জীবনদর্শন

প্রফেসর কবীর চৌধুরী: বিক্ষিপ্ত ভাবনা

ইসমাইল মোহাম্মদ: দৃষ্টিপাত

সন্তোষ গুপ্ত: সূর্য চিবদিবসের মেঘ ক্ষণিকের

স্বপন দত্ত: জীয়ন কাঠি মরণ কাঠি

শিশির দত্ত: নিষিদ্ধ দশক নিষিদ্ধ ভাবনা

খোরশেদ আলম সুজন: সফল আন্দোলন সফল নেতা

ইসরাইল খান: বুড়িমা’র প্রিয় মুজিব

জমীর  চৌধুরী: বঙ্গবন্ধুর অভিজ্ঞতার ফসল বাকশাল

 

কবিতা

অন্নদাশঙ্কর রায়/বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহামন স্মরণে

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়/হিসেবনিকেশ

আসাদ চৌধুরী/এ কেমন জন্মদিন

নির্মলেন্দু গুণ/কুকুর

মহাদেব সাহা/কফিন কাহিনী

জাহিদুল হক/বাংলাকে

ওমর আলী/মৃত্যুমাখা জন্মভূমি

শাহাদাত বুলবুল/ তাঁকে স্মরণ করছি আজ

ফজলুল হক সরকার/সেই নদী থেকে জল নেব

শামসুল আলম সাঈদ/চেনো নাকি

খালিদ আহসান/শোন, ডাকছি

কামাল চৌধুরী/রক্তাক্ত পঙক্তিমালা

মিনার মনসুর/নিষিদ্ধ সংলাপ

রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ/বেহুলার সাম্পান

আবসার হাবীব/নিয়তি

জাফর ওয়াজেদ/আমার সন্তানের জন্য

দিলওয়ার চৌধুরী/রাত্রির কারাগার থেকে উদ্ধার কবে

আলমগীর রেজা চৌধুরী/দাঙ্গা

হারুন রশিদ/সুপ্রভাত

নাজিম হাসান/অশোক

সুজাউদ্দিন কায়সার/জন্মভূমি

বিনতা শাহীন/পাপের জনক

সনজীব বড়–য়া/টুঙ্গীপাড়ার রাখাল

রবীন্দ্রনাথ অধিকারী/একজন মৌনমুগ্ধ

ইকবাল করিম/বাউল

 

দুই পৃষ্ঠার সম্পাদকীয়টিও কোনো অংশে কম তাৎপর্যপূর্ণ ছিল না। বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে বাংলা একাডেমি বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে শত প্রকাশনার একটি হিসেবে ঐতিহাসিক এ গ্রন্থটি অবিকল পুনর্মুদ্রণ করেছে ২০১৯ সালে।

আবার যুদ্ধে যাবো

এপিটাফ বিশেষ বুলেটিন’৮০

সম্পাদক: মিনার মনসুর ও দিলওয়ার চৌধুরী

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে প্রকাশিত।

সাক্ষাৎকার গ্রহণে সহযোগিতা করেছেন: মুজাহিদ শরীফ

 

সম্পূর্ণ অফসেটে ছাপা ডিমাই ১/৪ সাইজের ১০ পৃষ্ঠার এ বুলেটিনটি প্রকাশিত হয় ১৯৮০ সালের ১৫ আগস্ট। শোকের প্রতীক হিসেবে প্রথম ও শেষ প্রচ্ছদ ছিল সম্পূর্ণ কালো। প্রথম প্রচ্ছদের প্রায় অর্ধেকটা জুড়ে ছিল নিজস্ব পাঠকক্ষে অধ্যয়নরত বঙ্গবন্ধুর বইমগ্ন বিরল একটি ছবি।

‘আবার যুদ্ধে যাবো’ শিরোনামের এ প্রকাশনাটিকে এক অর্থে ‘শেখ মুজিব একটি লাল গোলাপ’-এর সম্পূরক প্রকাশনাও বলা যেতে পারে। কারণ ‘শেখ মুজিব একটি লাল গোলাপ’-এ সম্পাদকদ্বয় যে ক্ষোভ ও জনপ্রতিবাদকে ভাষা দিতে চেয়েছিলেন, এ প্রকাশনাটিতে তারই যথার্থ বহিঃপ্রকাশ ঘটেছিল। এতে সেই সময়ের দেশবরেণ্য বহু রাজনীতিক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বের সপরিবারে নৃশংসভাবে জাতির পিতাকে হত্যার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া তুলে ধরা হয়েছিল। তালিকাটি নিচে তুলে ধরা হলো:

আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ

সুফিয়া কামাল

আবদুল মতিন চৌধুরী

সন্তোষ গুপ্ত

কবীর  চৌধুরী

আনিসুজ্জামান

আবদুল জব্বার

কলিম শরাফী

খোন্দকার মোহাম্মদ ইলিয়াস

বেলাল চৌধুরী

দেবদাস চক্রবর্তী

নির্মলেন্দু গুণ

কবীর আনোয়ার

 

আবু জাফর শামসুদ্দীন

রাহাত খান

শিশির দত্ত

কামাল চৌধুরী

শাহাদাত বুলবুল

আহমদ আজিজ

সৈয়দ আলতাফ হোসেন

জমীর চৌধুরী

আলী আকসাদ

আলী যাকের

স্বপন দত্ত

অজয় রায়

 

বিশেষভাবে লক্ষণীয় যে মুদ্রিত বক্তব্যগুলো ছিল স্বাক্ষর-সংবলিত। আবু জাফর শামসুদ্দীনের যে বিখ্যাত উক্তিটি আজকাল ব্যাপকভাবে উচ্চারিত হয় সেটি এ বুলেটিনেই প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। তিনি তাঁর লিখিত প্রতিক্রিয়ায় ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট নিজের ডায়েরিতে ইংরেজিতে লেখা একটি বক্তব্য উদ্ধৃত করেছিলেন। সেটি হলো, ‘মৃত মুজিব জীবিত মুজিবের চেয়ে অনেক বড় শক্তি হয়ে দাঁড়াবেন।’ তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী অভ্রান্ত প্রমাণিত হতে খুব বেশি সময় লাগেনি।

 

মিনার মনসুর: কবি ও প্রাবন্ধিক, পরিচালক, জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র

ভাষার যতো মান অপমান

অজয় দাশগুপ্ত : বাংলাদেশ আমাদের দেশ। আমাদের মাতৃভাষার নাম বাংলা ভাষা। আপনি আশ্চর্য হবেন জেনে প্রবাসের বাঙালিরা প্রাণপণ চেষ্টা করে তাদের সন্তানদের বাংলা শেখায়। এ

চাঁদপুর চর্যাপদ সাহিত্য একাডেমির কবিতা উৎসবে ১০ গুণী ব্যক্তির পুরস্কার লাভ

আন্দরকিল্লা ডেক্স : নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হলো চর্যাপদ সাহিত্য একাডেমির কবিতা উৎসব-২০২৫। গত ২২ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১২টায় চাঁদপুর শহরের ইউরেশিয়া চাইনিজ রেস্টুরেন্টে সবুজ

চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্কুলের শতবর্ষ উদযাপন

আন্দরকিল্লা ডেক্স : শতবর্ষ পূর্ণ হওয়া চট্টগ্রামের হাতেগোনা কয়েকটি স্কুলের মধ্যে বাংলাদেশ রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, পাহাড়তলী অন্যতম একটি। ১৯২৪ সালে প্রতিষ্ঠিত এই স্কুল ২০২৪

কেনো ইহুদিরা জাতি হিসেবে এত বুদ্ধিমান?

মূল লেখক: ডঃ স্টিফেন কার লিওন অনুবাদক— আসিফ ইকবাল তারেক   ইসরাইলের কয়েকটি হাসপাতালে তিন বছর মধ্যবর্তীকালীন কাজ করার কারণেই বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করার চিন্তা

আগমনী এবং দুর্দান্ত দুপুর

দীপক বড়ুয়া ঋষিতার মুখে খই ফুটে। কালো মেঘে ঝুপঝুপ বৃষ্টি পড়ার সময়। পাহাড়ের খাঁজে খাঁজে বৃষ্টির জল গড়িয়ে পরে। আনন্দে বৃষ্টি ফোটা ছুঁয়ে হাসে। মাঝেমধ্যে