
রুবিকস কিউবের ধাঁধা
সরকার হুমায়ুন গল্পের শুরুতেই বিজ্ঞান লেখক সামস জী একটি লম্বা নিশ্বাস টানেন। নিশ্বাসটি গভীরভাবে ছেড়ে দিয়ে বললেন,’আমাদের জীবন এত রহস্যময় যে, আমাদের হাত সেই রহস্যময়

সরকার হুমায়ুন গল্পের শুরুতেই বিজ্ঞান লেখক সামস জী একটি লম্বা নিশ্বাস টানেন। নিশ্বাসটি গভীরভাবে ছেড়ে দিয়ে বললেন,’আমাদের জীবন এত রহস্যময় যে, আমাদের হাত সেই রহস্যময়

সৈয়দা মাসুদা বনি আকাশের কাছাকাছি একটা বাড়িতে থাকে মেঘা। বাড়ি না ঠিক, সেটা তো আর আকাশের কাছাকাছি হতে পারবে না। ফ্ল্যাটবাড়ি, বারোতলার ওপরে।তাতে অসুবিধে

হানিফ ওয়াহিদ দক্ষিণ এশিয়ার কোনো একটা দেশের (ভারত নয়) স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কয়েকদিন যাবৎ বুক ব্যথা করছে। তিনি ঠিক মতো অফিস করতে পারছেন না। অফিসে

আবদুস সাত্তার বিশ্বাস এসে গেল বিল্লালের আইসক্রিম-এর প্রচার গাড়ি। বিল্লালের আইসক্রিম-এর প্রচার গাড়ি লক্ষ্য করে সোজা চলে আসুন! বিল্লালের আইসক্রিম-এর প্রচার গাড়িতে পাচ্ছেন ছানা,

সাদিয়া সুলতানা সিন্ডারেলা বিড়াল পুষতে চায় জেনে ওর বোনেরা হেসে লুটোপুটি খায়। ওদের বাড়ি ভর্তি ইঁদুর এখন। সেলফে গোঁজা বই, টেবিলের হাত না পড়া কোণায়

ঘাটতি ছিল সনতোষ বড়ুয়া বুঝতে পারার ঘাটতি ছিল সুইচ ছিল না অন, উন্নয়নের চাইতে ভাল দেশের সুশাসন। কর্মচারী কর্তারা সব তাল দিয়েছে যত,

১. হয়তো অধিক কঠিন ছিলো স্বপন তরী বাওয়া কিংবা অধিক আপন সুরে নতুন গান গাওয়া ছিলো না তো অনুকূলে অচিন বৈরী হাওয়া সবার ওপর তুমি

সাঈদ, তোমায় স্যালুট আমিনুল ইসলাম বিদেশ চালায় প্রেমের গুলি ফেলানী হয় লাশ নিজ উঠোনে রাজার গুলি সাঈদ হারায় শ্বাস। সাঈদ কিন্তু লুটেরা নয় নয়

বেদনা পাখি তুমিইতো শুধু জানো পাখি হয়ে আমি আকাশে উড়ে বেড়াই, উড়তে উড়তে মেঘের কষ্টগুলো শুধু আমার পাখায় জড়াই। তুমি যখন তোমার

কবি নাজিমুদ্দীন শ্যামল : জন্ম: ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৬৮ ইংরেজি গোল আরব চৌধুরী বাড়ি, সফিনগর, পশ্চিম ধলই, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম। সমুদ্র তীরবর্তী পতেঙ্গায় তাঁর বেড়ে ওঠা। পিতা-

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।