
রফিক আনম—এর গুচ্ছ কবিতা
অভ্যুত্থান কালে আমার মা—ভক্ত ছেলে সারাক্ষণ মোবাইলে ব্যস্ত কী দেখে কী খেলে কিছু তার জানার নেই আমার স্মার্ট যুগ স্মার্ট পোলা আয়ুবুড়ো আমরা সেকেলে

অভ্যুত্থান কালে আমার মা—ভক্ত ছেলে সারাক্ষণ মোবাইলে ব্যস্ত কী দেখে কী খেলে কিছু তার জানার নেই আমার স্মার্ট যুগ স্মার্ট পোলা আয়ুবুড়ো আমরা সেকেলে

ঘাটতি ছিল সনতোষ বড়ুয়া বুঝতে পারার ঘাটতি ছিল সুইচ ছিল না অন, উন্নয়নের চাইতে ভাল দেশের সুশাসন। কর্মচারী কর্তারা সব তাল দিয়েছে যত,

১. হয়তো অধিক কঠিন ছিলো স্বপন তরী বাওয়া কিংবা অধিক আপন সুরে নতুন গান গাওয়া ছিলো না তো অনুকূলে অচিন বৈরী হাওয়া সবার ওপর তুমি

সাঈদ, তোমায় স্যালুট আমিনুল ইসলাম বিদেশ চালায় প্রেমের গুলি ফেলানী হয় লাশ নিজ উঠোনে রাজার গুলি সাঈদ হারায় শ্বাস। সাঈদ কিন্তু লুটেরা নয় নয়

বেদনা পাখি তুমিইতো শুধু জানো পাখি হয়ে আমি আকাশে উড়ে বেড়াই, উড়তে উড়তে মেঘের কষ্টগুলো শুধু আমার পাখায় জড়াই। তুমি যখন তোমার

আলী তারেক পারভেজ এর অনুকাব্য ১. দূরের মানুষ কাছে এসে দূরের খবর কও বুকের মধ্যে বসে বলো কাছের মানুষ নও খুব নিবিড়ে ঠোঁট ঠুকে কও

কড়অর তলে ঢোলর বারি উৎপলকান্তি বড়ুয়া কঅন্ খেয়ালত্ কঅরে কতা কঅন্ খেয়ালত্ চলঅ, বুঝিত্ পারে পেন্ডা পোয়া উলঅমস্ত পল্—অ! মুখর হাসি মিয়াই দিলা মিডা

দ্রোহের আগুনে পুড়ে রূপক বরন বড়ুয়া আমার ডান হাতে সূর্য বাম হাতে চন্দ্র বুকে আগ্নেয়গিরি দুচোখে ধেয়ে আসে কেবল অন্ধকার। আমি আলোক চেয়েছি কারা

কাঁচা সোনার ফসল ফসলের ঠাঁসা জমি- লুকানো চাষার ডাল পালা। এই শীতে ফল দেবে- বরষার জলে ভরা মাঠ ফসলের হাসি ডুবে আছে অন্ধকার

গুমানী নদীর পাড় বড়সড় একটা আয়না সাজানো তোমার রুম এপাড় — ওপাড় সীমাহীনপ্রায় ড্রেসিং করা ঢেউ তবু তোলপাড় স্নো, আই লাইনার, চুড়ি — কাঁটা

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।