
রিজোয়ান মাহমুদ- এর গুচ্ছ কবিতা
যখন দুঃখ প্রস্তুত হতে থাকে দুঃখের একটি মেয়ে অনেক দূরের নন্দনকানন কাটা পাহাড়ের গায়ে যখনই ছেঁড়া মেঘের জিহবা ঘামে যখন ধরার চেষ্টা করি আমার

যখন দুঃখ প্রস্তুত হতে থাকে দুঃখের একটি মেয়ে অনেক দূরের নন্দনকানন কাটা পাহাড়ের গায়ে যখনই ছেঁড়া মেঘের জিহবা ঘামে যখন ধরার চেষ্টা করি আমার

নারীস্থান নেতৃত্বের গুণাবলি সম্পন্ন মেয়েরা তোমাদের দৃষ্টির চিরুনি অভিযানে আমি যেন শিশু বনে যাই যদিও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে রজতজয়ন্তী পার হওয়া আমার ভান্ডারে আছে যশ

ফসল তোলার গান রজব বকশী কঠিন মাটির বুকে হালচাষ দাও বীজমন্ত্র বুনে আসো। কিংবা রুয়ে দাও কঁচি চারাগাছ তারপর প্রাণবন্ত সবুজের ঢেউ। আগাছা নিড়ানি

প্রার্থনাঃ ক্ষয় কতোটা শিশির মাড়িয়ে একটি সূর্যের বেড়ে ওঠা কতোটা অন্ধকার শুষে নিয়ে একটি চাঁদের জন্ম কতোটা গাঢ় হলে একটি রাত সার্থক হয়ে ওঠে

ক. ট্রেন মেইন স্ট্রিট সাবওয়ে দৌঁড়ে নামলাম স্ক্যালেটরে পাতাল ট্রেনটির সাথে দেখা হলো কয়েক সেকেন্ড, মহিলা ড্রাইভার মুচকি মুখে হাত নাড়িয়ে দরজা বন্ধ করে দ্রুত

অর্জন গর্জন বর্জন গায়ের শালে লাগিয়ে আগুন ঝরিয়ে দিলেন ঘাম, স্বর্ণাক্ষরে থাকবে লেখা ইতিহাসে নাম! পরাজিত পাকিস্তানও যা’ করেনি আজও, রিজভী ভাইয়ে দিলেন

১. পরে আছি অনেক পিছে তোমার সাথে পাল্লা দিয়ে অন্ধকারে ছুটছি মিছে পাচ্ছি না যে আলোর রেখা দীপটি হাতে বহু দূরে সটকে গেছো তুমি

কথার ঝিনুক নিলয় রফিক চাঁদের শরীর ঢাকা শব্দের চাদরে মুখের নজরে ঠোঁটে গিলাফ-তিলক আলোর মুগ্ধতা প্রেমে ইতিবৃত্তে তীরে গল্পেই শুরু প্রমত্ত সমুদ্রে-পলক। শিল্পের

ঐতিহ্য ও গৌরব নদী শুকিয়ে গেলে ক্ষীণধারা বহন করে তার ঐতিহ্য- ইতিহাস মরে গেছে ঘাঘর নদী, কপোতাক্ষ, ধানসিঁড়ি বিজয়গুপ্ত মাইকেল জীবনানন্দ বেঁচে আছে বলেই

কবরের কাছে এলে আব্বার কবরের সামনে গেলে কেমন মাটি মাটি ভাব জেগে ওঠে। আব্বা শুয়ে আছে সাড়ে তিন হাত মাটির নিচে। তার পাশে

রূপক বরন বড়ুয়া আমি মাসিক ‘আন্দরকিল্লা’ কাগজের নিয়মিত পাঠক। প্রতিবারের মতো হাতে নিলাম এবারের দৃষ্টিনন্দন প্রচ্ছদে ঢাকা জুলাই ২০২৫ সংখ্যা, হাতে নিয়ে নেড়ে চেড়ে দেখতেই

মাসুদ আনোয়ার ৬ ডিসেম্বর রাজশাহী বোর্ডের রেজাল্ট আউট হলো। আমি কুমিল্লা বোর্ডের পরীক্ষার্থী। ভেতরে ভেতরে অস্থির হয়ে উঠলাম। যে কোনোদিন কুমিল্লা বোর্ডও ফল প্রকাশ

সৈয়দ মনজুর কবির মনটা যখনই কেমন অজনা বিষণ্নতায় ছেয়ে যায় তখনই কেয়া জানালার ধারে এই চেয়ারটাতে এসে বসে। আজ অবশ্য অন্য একটা কারণ আছে

সুজন বড়ুয়া কবর থেকে বেরিয়ে মহিম অশরীরী রূপ নিল। সঙ্গে সঙ্গে গত কয়দিনের সব ঘটনা একে একে মনে পড়ে গেল তার। ফার্স্ট সেমিস্টারের পর

মনি হায়দার চোখ মেলে তাকায় সোাহেল হাসান। প্রথম দৃষ্টিতে সবকিছু অচেনা লাগে। কোথায় এলাম আমি? উঠে বসতেই মনে পড়ে গতরাতে অনেক ঝক্কি আর ঝামেলার