
পদাবলি (অক্টোবর ২০২৫)
নিপুভাই আর কবিতা শুনবেন না নাজিমুদ্দীন শ্যামল আগ্রাবাদের নিবেদন প্রেসে মাথা নিচু করে বসে থাকা মানুষটি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তিনি মানবিক সাম্যের সমাজ বিনির্মাণের

নিপুভাই আর কবিতা শুনবেন না নাজিমুদ্দীন শ্যামল আগ্রাবাদের নিবেদন প্রেসে মাথা নিচু করে বসে থাকা মানুষটি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তিনি মানবিক সাম্যের সমাজ বিনির্মাণের

রাক্ষসকুল মুখে তুলে দাঁতে কেটে চিবিয়ে গলাধঃকরণ করে পাকস্থলীতে নিয়ে গিয়ে পুরো হজম না করা পর্যন্ত আমরা কেউ কাউকে ছাড়ছিনে! তুমি জলে রাক্ষস

শরতে আমার ঘুমহারা গান তুমি আকাশের ওই মসৃণ ছায়ালু পথ হরিৎপাতার ঘনিষ্ঠ পরগনায় বাতাসের মার্চপাস্ট উঠোনে ঝকমকিয়ে হাসা বৃষ্টিবাহিনীর জলকেলি এই শরতের উজল

১. ভালো হয় যদি ভুলে যেতে পারো জ্যোতি না হলে এ পরাজয়ে ভালবাসারই ক্ষতি ২. তুমি যেমন আপন ভাবো স্বপ্নময় এক তারার মিঁছিল জ্বোনাক

অবিনাশী উপহার আসাদ মান্নান ঝড়ে ও ঝঞ্ঝায় বহুকষ্টে পাতার আড়াল থেকে বেরিয়ে এসেছে রক্তজাত এই বৃক্ষ আমি আজ তাকে লিখে দেবো জল-স্থল-অন্তরীক্ষ! এ

৫+৭+৫+৭+৭) ১৪. রহস্য খেলা খেলতে তুমিই শুধু পারো হে বিচিত্রতা ! চিরায়ত স্বরূপে অনায়াস খেলায়। ১৫ ঘানি ঘূর্ণায়মান ! তেল নিঃসরণ একঘেয়েমি, ঘুরছি

১ চলে যাওয়া অর্থ হলো আবার তুমি আসবে ফিরে আসবে ফিরে কোমল আলোর কুসুমরাঙ্গা শেষ বিকেলে সেই বিকেলের সোনা রোদে গা ভেজাবো গা পোড়াবো নীড়ে

যৌথ খামার দুনিয়া কেবলই পোড়ে মস্তিষ্কের কোষে শব্দের খনিজ, ধাতু আরও গলে যায় ম্যাগাজিন ফেঁপে ওঠে ফাঁকা কার্তুজে অন্ধতা অধিকতর মান্যতা পায়। সব রাষ্ট্রের

গোপন গল্প বিটুল দেব সব মানুষের কোন না গোপন গল্প থাকে যে গল্প বুকে চেপে রেখে নিজেকে নিজে গল্প বলে নিজের গল্পে নিজে শ্রোতা

১ পথের বাঁকে বাঁকে দাড়িয়ে নিশ্চুপ এক একটি মুখ কতো শত রূপ পথ চিনিনি এগিয়ে যাবার রকমারি মানুষ যাই চিনে পুরো তিনশ পয়ষট্টি দিনে

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।