
ফকির ইলিয়াস এর দুটি কবিতা
বিনয়ী চিত্রভাষা বলার জন্যে যে মাধ্যমের প্রয়োজন হয়- তাকে শুধু ভাষা বলেই আখ্যা দেয়া যায় না। নির্বাক তাকিয়ে থেকে, কিছু উচ্চারণ না করেও অনেক

বিনয়ী চিত্রভাষা বলার জন্যে যে মাধ্যমের প্রয়োজন হয়- তাকে শুধু ভাষা বলেই আখ্যা দেয়া যায় না। নির্বাক তাকিয়ে থেকে, কিছু উচ্চারণ না করেও অনেক

এক. কতোনা খেলাকরো মেঘের পাড়াতে বৃষ্টির হাত ধরে নামবে ধরাতে ভিজবো অহরহ মায়াবী এ রাতে ভালোবাসা জেগেছে মুষল ধারাতে দুই. তোমার কপাট আমার লাগি

ভাষান্তর : জয়দেব কর সাক্ষ্য এই অদ্ভুত শহরে শুধু নারীরাই সাক্ষ্য দেয় একজন জানায় হারিয়ে যাওয়া বাচ্চাটির কথা বেসমেন্টের মধ্যে নির্যাতিত মানুষের কথা জানায়

ভাষান্তর : শফিউল আজম মাহফুজ নববর্ষের কবিতায় কিবা বলা যায় আর যা হয়নি বলা শত সহস্রবার নতুন বছর আসে, পুরানো বছর পিছু হটে জানি মোরা

পলাতক অসীম সাহা দূরে বাতাসের কানে কানে কথা বলে অশ্বারোহীদল। জ্যোৎস্নার ছায়ায় কাঁপতে থাকে পুকুরপাড়ের ভীরু গাছগুলি। অন্ধকারে বিদায়ের প্রস্তুতিতে বিষণœ কারো মুখে কোনো

সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল ১. সবাই যখন ঘরে ফিরে, আমরা কয়েক জন উল্টো দিকে ঘর থেকে বেরিয়ে পড়ি অন্ধকারে। আবার সকালে সবাই ১০টা-৫টার জন্য বেরিয়ে

নিখোঁজ ডায়রী- নিজেকে অনেক কিছুই ভাবি এই ধরো মানুষ, নদী, পাহাড় কিংবা পাথর ধরো ব্যথা, সংসার কিংবা তুমি বুকের পাঁজরে এসে ভেঙ্গে যায়

সনতোষ বড়ুয়া : চার হামলা মানে হামলা প্রতিরোধও হামলা, পালেস্টাইন আর ইসরাইলকে এখন দেখি সামলা। মৃত্যু মানে মৃত্যু স্বজন হত্যা কষ্ট, যুদ্ধ মানে

আমার কবিতা (গাজা‘র নির্ভীক শিশুদের–কে) শ.ম.বখতিয়ার আমার কবিতা হাওয়ায় উড়িয়ে দেবো নির্দ্বিধায়, বৃক্ষের শাখায় ঝুলে থাকবে সবুজ পাতা হয়ে স্নিগ্ধ ছায়া দেবে রুদ্র

হে অরণ্যকন্যা নিজেকে তোমার সামনে দাঁড় করালাম হে অরণ্যকন্যা তোমার ঝাপসা-ঝাপসা ভুরু রেখা ফোলা-ফোলা চোখের পাতায় যে-তীক্ষ্ম চাহনি বুকের ভেতরে গিয়ে বিঁধে সে আমার

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।