
পদাবলি
মুক্তি অসীম সাহা প-বর্গীয় ধ্বনির ভেতরে কোনো জলাশয় নেই। নেই কোনো বদ্ধ ডোবা কিংবা কোনো কচুরিপানার ঝাঁক। বহমান স্বচ্ছ জলধারা অসবর্ণ বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতেই

মুক্তি অসীম সাহা প-বর্গীয় ধ্বনির ভেতরে কোনো জলাশয় নেই। নেই কোনো বদ্ধ ডোবা কিংবা কোনো কচুরিপানার ঝাঁক। বহমান স্বচ্ছ জলধারা অসবর্ণ বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতেই

দশক ছয় হলে সন্ধে হতে হতে ভয় কি বাড়ে তবে আমাকে দেবে গালি আবারও আজ রাতে আমারই বিরক্তি না মেনে গতদিন যেভাবে ছুড়ে তির মেটায়

অনুবাদ : আলমগীর মোহাম্মদ দীর্ঘদিন ধরে স্বাধীনতার জন্য লড়াই করছে ফিলিস্তিনের মানুষ। স্বাধীনতাকামী মানুষের কাছে বক্তৃতা, সভা, সেমিনার প্রভৃতি অনেকটা অর্থহীন। তারা চায় দুঃখের সরাসরি

দ্রোহনিনাদ মোমির মিলন খান সময় এসেছে আবার ভেবে দেখার কি কর্তব্য বেহুলা প্রণয়িনী এবার তোমার জানো তো বাসর ঘরে ঢুকলে নাগিন অচিরেই প্রণয় লগন

ক. ফুল হলে রং আর সুগন্ধীতে তুমি ওঠে আসো কাঁটার আড়াল থেকে তোমাকে আলগা করে নখের কিরিচ রক্তাক্ত দেহে ঘুরে বেড়াও এহাতে ও হাতে। গোলাপ

আঁর-অ বারিত আইস্সু বন্ধু আঁই খাবাইয়ুম মধুভাত, তুঁই অইলাদে মিয়ার বেডি আঁরা নিচু জাত। তোঁয়ার অ ভিডার এক কোণাদি আঁরা বাস করি তোঁয়ার বাপর

বিপন্ন অণুভূতি সীমাহীন অন্ধকারে নিবিড় সতর্কে পা ফেলে চলা ভালো; নয়তো ইতিহাসের দায়িত্বহীনতা, নির্বিকারত্ব ঘাড়ে চেপে বসে। এ অন্ধকার ব্যক্তিক সৃষ্টি হীনস্বার্থ চরিতার্থে দৃশ্যমান প্রমাণগুলো

স্বপ্নের কথা আমিনুল ইসলাম স্বপ্ন দেখাবো না, এ নিয়তে রাত না বাড়তেই ঘুমিয়ে পড়ি রোজ। তবে তার আগে চান্দিতে একরতি জবাকুসুম লাগাই, রেগুলেটার ঘুরিয়ে

লুইস গ্ল্যুক-এর তিনটি কবিতা অনুবাদ- আবু মুসা চৌধুরী লুইস গ্ল্যুক ১৯৪৩ সালে নিউইয়র্ক সিটিতে জন্মগ্রহণ করেন। লং আইল্যান্ডে তার বেড়ে ওঠা। তিনি লেখাপড়া করেন সারাহ
নবান্নে অপু বড়ুয়া মাঠে মাঠে সোনার ধান উপচে পড়ে খুশির বান। হাওয়া ভাসে সুর গানের পড়ল সাড়া নবান্নের। গাঁও গেরামে সুখের ধুম কারোর চোখে নেইরে

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।