
আলী পারভেজ তারেক এর অনুকাব্য
১. ভুলে গেছি সব রয়েছি নীরব আয়োজন হলো পণ্ড প্রবল ক্ষরণে স্মৃতির দহনে আহত হৃদয় খন্ড ২. আনত দৃষ্টিতে ছুঁয়েছে লজ্জা সে যে মুগ্ধতার

১. ভুলে গেছি সব রয়েছি নীরব আয়োজন হলো পণ্ড প্রবল ক্ষরণে স্মৃতির দহনে আহত হৃদয় খন্ড ২. আনত দৃষ্টিতে ছুঁয়েছে লজ্জা সে যে মুগ্ধতার

(৫+৭+৫+৭+৭) ১. ভ্রম হয় শুধু আলো আলেয়া দিকভ্রান্তি ঘটায় ঠিকানাহীন, শুধুই অন্ধকার নিরুদ্দেশে হারায়। ২. প্রতিপক্ষ হাল ছাড়িনি খুঁজে নিতে উদ্দিষ্ট বৈরিতা বাঁধা,

নিপুভাই আর কবিতা শুনবেন না নাজিমুদ্দীন শ্যামল আগ্রাবাদের নিবেদন প্রেসে মাথা নিচু করে বসে থাকা মানুষটি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তিনি মানবিক সাম্যের সমাজ বিনির্মাণের

রাক্ষসকুল মুখে তুলে দাঁতে কেটে চিবিয়ে গলাধঃকরণ করে পাকস্থলীতে নিয়ে গিয়ে পুরো হজম না করা পর্যন্ত আমরা কেউ কাউকে ছাড়ছিনে! তুমি জলে রাক্ষস

শরতে আমার ঘুমহারা গান তুমি আকাশের ওই মসৃণ ছায়ালু পথ হরিৎপাতার ঘনিষ্ঠ পরগনায় বাতাসের মার্চপাস্ট উঠোনে ঝকমকিয়ে হাসা বৃষ্টিবাহিনীর জলকেলি এই শরতের উজল

১. ভালো হয় যদি ভুলে যেতে পারো জ্যোতি না হলে এ পরাজয়ে ভালবাসারই ক্ষতি ২. তুমি যেমন আপন ভাবো স্বপ্নময় এক তারার মিঁছিল জ্বোনাক

অবিনাশী উপহার আসাদ মান্নান ঝড়ে ও ঝঞ্ঝায় বহুকষ্টে পাতার আড়াল থেকে বেরিয়ে এসেছে রক্তজাত এই বৃক্ষ আমি আজ তাকে লিখে দেবো জল-স্থল-অন্তরীক্ষ! এ

৫+৭+৫+৭+৭) ১৪. রহস্য খেলা খেলতে তুমিই শুধু পারো হে বিচিত্রতা ! চিরায়ত স্বরূপে অনায়াস খেলায়। ১৫ ঘানি ঘূর্ণায়মান ! তেল নিঃসরণ একঘেয়েমি, ঘুরছি

১ চলে যাওয়া অর্থ হলো আবার তুমি আসবে ফিরে আসবে ফিরে কোমল আলোর কুসুমরাঙ্গা শেষ বিকেলে সেই বিকেলের সোনা রোদে গা ভেজাবো গা পোড়াবো নীড়ে

যৌথ খামার দুনিয়া কেবলই পোড়ে মস্তিষ্কের কোষে শব্দের খনিজ, ধাতু আরও গলে যায় ম্যাগাজিন ফেঁপে ওঠে ফাঁকা কার্তুজে অন্ধতা অধিকতর মান্যতা পায়। সব রাষ্ট্রের

রূপক বরন বড়ুয়া আমি মাসিক ‘আন্দরকিল্লা’ কাগজের নিয়মিত পাঠক। প্রতিবারের মতো হাতে নিলাম এবারের দৃষ্টিনন্দন প্রচ্ছদে ঢাকা জুলাই ২০২৫ সংখ্যা, হাতে নিয়ে নেড়ে চেড়ে দেখতেই

মাসুদ আনোয়ার ৬ ডিসেম্বর রাজশাহী বোর্ডের রেজাল্ট আউট হলো। আমি কুমিল্লা বোর্ডের পরীক্ষার্থী। ভেতরে ভেতরে অস্থির হয়ে উঠলাম। যে কোনোদিন কুমিল্লা বোর্ডও ফল প্রকাশ

সৈয়দ মনজুর কবির মনটা যখনই কেমন অজনা বিষণ্নতায় ছেয়ে যায় তখনই কেয়া জানালার ধারে এই চেয়ারটাতে এসে বসে। আজ অবশ্য অন্য একটা কারণ আছে

সুজন বড়ুয়া কবর থেকে বেরিয়ে মহিম অশরীরী রূপ নিল। সঙ্গে সঙ্গে গত কয়দিনের সব ঘটনা একে একে মনে পড়ে গেল তার। ফার্স্ট সেমিস্টারের পর

মনি হায়দার চোখ মেলে তাকায় সোাহেল হাসান। প্রথম দৃষ্টিতে সবকিছু অচেনা লাগে। কোথায় এলাম আমি? উঠে বসতেই মনে পড়ে গতরাতে অনেক ঝক্কি আর ঝামেলার