
পদাবলি (এপ্রিল ২০২৫ সংখ্যা)
শঙ্খশুভ্র পাত্র-এর দু’টি কবিতা অপস্রিয়মাণ ‘স্বাক্ষর’ রইল সখ্য সে কি তুমি বক্ষ পেতে নেবে? বিশ্ব কবিতার দিনে, যাবতীয় হিসাবনিকাশ ভুলে, অপরাহ্ণে, কাহ্ন– দাউদাউ

শঙ্খশুভ্র পাত্র-এর দু’টি কবিতা অপস্রিয়মাণ ‘স্বাক্ষর’ রইল সখ্য সে কি তুমি বক্ষ পেতে নেবে? বিশ্ব কবিতার দিনে, যাবতীয় হিসাবনিকাশ ভুলে, অপরাহ্ণে, কাহ্ন– দাউদাউ

পাঁচ. ঝিনুকের জলাশয়ে আমার আবাস মিয়ার দালানে মিয়া-মহাজন নেই ঝিনুক। ঝিনেদা। পায়রা চত্বরে দেখি কতিপয় ভিক্ষুকের দুঃখপ্রাপ্ত মুখ। দুদ্দু শাহ। পাঞ্জু শাহ। লালনের গ্রাম

ব্যাগ ভর্তি সংকট নিয়ে ঘুরে বেড়াই ধোঁয়া ওঠা কাপে চুমুকের ফাঁকে জীবন্ত হয় রাজনীতি ওমুক স্বৈরাচার তমুক রাজাকার আলোচনায় বাদ যায় না হাওয়া ভবন

ধাত্রি ধাত্রি-মা বেশি চালাক হলে সুস্থ বাচ্চাজন্ম সংকটাপন্ন হয়ে ওঠে একটি সুস্থ জলাশয় আর একটি সুস্থ মা, দুটোই পৃথিবীর জন্য বয়ে আনতে পারে কমলাগন্ধা ভবিষ্যৎ।

এক. অক্টোপাসের অষ্ট বেড়ি ঘুমিয়ে থাকো রাত বাহিরে তখন প্রবল আলো হৃদয়ে সম্পাত দুই. আসবে কি না আসবে ছিলে সংশয়ে আগন্তুকের ডাকে, অচেনা এক

খুকুমণি আছিয়ার লাশ আসাদ মান্নান লক্ষ্মণ মোটেই ভালো নয়– চারিদিকে শুধু ভয় আর ঘনঘোর আতঙ্কের বিভৎসিত ছায়া ; অবাক হবার মতো তেমন কিছুই

সোনালু ফুলের রেণু এক. সংবাদটি পৌঁছে দিয়ো বাসর রাতের অন্ধকার আলোর অধিক নক্ষত্র এখানে একা নয় তার সঙ্গে ছায়াপথও আছে মায়াবতী, কোথাও

সবুজ কুঁড়িতে রক্তের ডাক রূপক বরন বড়ুয়া এক পা এগুলে দু’ পা আসি পিছিয়ে দূর্বার ডগায় শিমুল কৃষ্ণচুড়ায় রক্তের ডাক বর্ণমালারা জেগে ওঠে হেঁটে

ফেরা নিজের ফিরে আসার দিকে তাকিয়ে আছি একটা আকাশ একটা পথ আর একটা পা পরষ্পরকে জড়িয়ে ধরে পড়ে আছে গুহায় ধূলি ওড়া একটা

লোকটা দাঁড়িয়েছিলো লোকটা দাঁড়িয়েছিলো সবার সাথে যাঁর যাবার কথা ছিলো আগুনে কিংবা সমুদ্রে। লোকটা তারুণ্যের স্পর্ধায় পথরোধ করে আমাদের জ্বলতে ও জ্বালাতে বলেছিলো

রূপক বরন বড়ুয়া আমি মাসিক ‘আন্দরকিল্লা’ কাগজের নিয়মিত পাঠক। প্রতিবারের মতো হাতে নিলাম এবারের দৃষ্টিনন্দন প্রচ্ছদে ঢাকা জুলাই ২০২৫ সংখ্যা, হাতে নিয়ে নেড়ে চেড়ে দেখতেই

মাসুদ আনোয়ার ৬ ডিসেম্বর রাজশাহী বোর্ডের রেজাল্ট আউট হলো। আমি কুমিল্লা বোর্ডের পরীক্ষার্থী। ভেতরে ভেতরে অস্থির হয়ে উঠলাম। যে কোনোদিন কুমিল্লা বোর্ডও ফল প্রকাশ

সৈয়দ মনজুর কবির মনটা যখনই কেমন অজনা বিষণ্নতায় ছেয়ে যায় তখনই কেয়া জানালার ধারে এই চেয়ারটাতে এসে বসে। আজ অবশ্য অন্য একটা কারণ আছে

সুজন বড়ুয়া কবর থেকে বেরিয়ে মহিম অশরীরী রূপ নিল। সঙ্গে সঙ্গে গত কয়দিনের সব ঘটনা একে একে মনে পড়ে গেল তার। ফার্স্ট সেমিস্টারের পর

মনি হায়দার চোখ মেলে তাকায় সোাহেল হাসান। প্রথম দৃষ্টিতে সবকিছু অচেনা লাগে। কোথায় এলাম আমি? উঠে বসতেই মনে পড়ে গতরাতে অনেক ঝক্কি আর ঝামেলার