
ছড়া (জানুয়ারি ২০২৫)
হারিয়ে ফেলেন খেই উৎপলকান্তি বড়ুয়া ছাগলনাইয়ায় ছাগল কি নেই জায়গাটা কি চিনতে? বাগের হাটে সোদরবনের বাঘ পাওয়া যায় কিনতে? পাহাড়তলীর পাহাড় দেখতে হয়

হারিয়ে ফেলেন খেই উৎপলকান্তি বড়ুয়া ছাগলনাইয়ায় ছাগল কি নেই জায়গাটা কি চিনতে? বাগের হাটে সোদরবনের বাঘ পাওয়া যায় কিনতে? পাহাড়তলীর পাহাড় দেখতে হয়

হাতছানি শঙ্খশুভ্র পাত্র উৎসাহ হারিয়ে গেছে তেমন সাহসী নই, ভীতু সেই এক ঢঙে লিখি বাস করি পুরাতন গৃহে ভাঙা টঙে হুড়মুড় করে ঢোকে পাজি

জলে ভেসে ভেসে আমি এই উদ্দেশ্যহীন মায়ার দিকে যেতে যেতে যদি আর ফিরে না আসি তবে জেনো নির্জনতা পাথরের মতো চেপে ধরেছিল আমি ও

ঘুড়ি ছাগলের বাস্তবতা ওড়ো, উড়তে উড়তে আকাশের শেষ সীমা পর্যন্ত উড়তে থাকো। যেখানে মেঘেরাও পৌছঁতে পারে না। সেই অন্তহীন আকাশ মণ্ডল ঘুরে এসো।

১ যখন তুমি মিষ্টি ভোরে অঁাধার ফুড়ে আসো পাতার বনে অগোচরে আলতো করে হাসো প্রজাপতি রঙিন ডানায় একা উড়ে উড়ে ঘুরে বেড়াও অহরহ হৃদয় অন্তপুরে

তাকে কখনও না বলো না (হেলাল হাফিজ কবিবরেষু) রেজাউল করিম অশান্তিকে শান্তি মনে করে যাপিত জীবনান্তে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে এই ধরাতলে কেউ কেউ। যদি

১. কোন পিছুটান নেই মান অভিমান নেই ফুল আছে ঘ্রাণ নেই দেহ আছে প্রাণ নেই পাশে থেকে তুমি নেই দাড়াবার ভূমি নেই হারাবার কিছু

ঐ সব কথা মঈন চৌধুরী ঐ সব কথা, কবিতার কথা, প্রনয়ে উহ্য থাক, চেতনা বেচার বাজারে এখন প্রচুর রক্তপাত, অন্ধ স্বদেশ ভেঙে ফেল দ্বার

১. তোমারই জন্য একটি হৃদয় সাহসে আগ বেড়ে স্বপ্ন ছেঁায় জোছনায় জেগে থাকে সারা রাতভর বৈরী এই মন খানি ছেড়ে আছে ঘর ২. কইতে

বাঁশের কেল্লায় জ্বলে ধ্রুবতারা হাফিজ রশিদ খান তিতুমির ছিলেন মানববোমা উপনিবেশিকতাকে করেননি ক্ষমা তাঁর রক্ত প্রগাঢ় স্বদেশভক্ত বাঁশের কেল্লায় গেঁথেছিলেন মুক্তির ধ্রুবতারা

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।