
চাটগাঁইয়া ছড়া
মখছুছ আলী চৌধুরী ১. লম্বা দাড়ি মুখত বুড়ার তসবিমালা আতত্ গেলদে বছর হজ গরি ঠিক উঠ্যি আবার জাতত গাত কুরে দে পরোল্লাই কেউ ন

মখছুছ আলী চৌধুরী ১. লম্বা দাড়ি মুখত বুড়ার তসবিমালা আতত্ গেলদে বছর হজ গরি ঠিক উঠ্যি আবার জাতত গাত কুরে দে পরোল্লাই কেউ ন

১. মধ্যরাতে হৃদয় আমার জাগে তুমি থাকো তাহার পুরোভাগে আলতো করে ঘুমিয়ে পড়ো বুকে ঘুম কি আসে অসহনীয় সুখে ২. মেঘনা তো নয় ষোড়শী

তবু এসো, পদব্রজে বাতাসের ওপর খুরশীদ আনোয়ার তুমি নেই, তোমার সুঘ্রাণ জড়িয়ে শুয়ে আছি দীর্ঘক্ষণ তুমি নেই, তোমার ছায়া শরীরে লেপ্টে থাকি, নক্ষত্র-খচিত

অধরনামা তোমার অধরে আমূল আইসক্রিমের মজুদ যা ফুরোবার নয় একজীবনে আমার ঠোঁটে রোদলাগা পিপাসা যা নবায়িত হয় রাত পোহালেই ঠোঁটে ঠোঁটে এক জোট প্রার্থী

ভাবানুবাদ ও ভাষান্তর : ফারজানা নাজ শম্পা [ কবিতার ভাষায় সামাজিক সংস্কার ও পরিবর্তনের দায়বদ্ধতা থেকে প্রকৃতির অনুপম রূপের অনুরণন ঘটিয়েছেন কানাডার প্রখ্যাত কবি, শিক্ষাবিদ,গবেষক

তুমি নেই এ নিখিলে নূ রু ল হ ক মাঝে মধ্যে মনে হয় তুমি আছো যেমন তুমি ছিলে সর্বব্যাপী এ নিখিলে এখন নিশ্চিত আমি

সনতোষ বড়ুয়া মা চেয়েছে সন্তান তার থাকুক শুধু দুধভাতে, অবস্থা আজ ত্রাহি ত্রাহি কিশোর গ্যাং এর উৎপাতে। মুন্ডু কাটে হাত-পা কাটে বীর দর্পে

১. জটিল পদ্য তুমি যখন মেলে ধরো আমি তখন ইতস্তত জড়োসড়ো তুমিই বুঝো এলোমেলো অংক কষা নির্বোধের কি আছে বলো তুমি ভরসা ২.

যখন দুঃখ প্রস্তুত হতে থাকে দুঃখের একটি মেয়ে অনেক দূরের নন্দনকানন কাটা পাহাড়ের গায়ে যখনই ছেঁড়া মেঘের জিহবা ঘামে যখন ধরার চেষ্টা করি আমার

নারীস্থান নেতৃত্বের গুণাবলি সম্পন্ন মেয়েরা তোমাদের দৃষ্টির চিরুনি অভিযানে আমি যেন শিশু বনে যাই যদিও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে রজতজয়ন্তী পার হওয়া আমার ভান্ডারে আছে যশ

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।